গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গত শনিবারই এই ‘ম্যায় ভি চৌকিদার হুঁ’ প্রচার শুরু করেন মোদি। এরপরই বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ সহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা এই প্রচারে শামিল হন। গোটা দেশে এর ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়। মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ জানিয়েছিলেন, ‘ম্যায় ভি চৌকিদার’ হ্যাসট্যাগে এই প্রচার এক জনআন্দোলনের রূপ নিয়েছে। ২০ লক্ষ বার এই হ্যাসট্যাগে ট্যুইট হয়েছে। যদিও রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, তৃণমূল কংগ্রেস নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন, সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব সহ অনেকেই এই ইস্যুতে মোদিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। তাঁদের যুক্তি ছিল, নিজের দোষকে আড়াল করতে মোদি কৌশলে এই প্রচারকে হাতিয়ার করতে চাইছেন। রাফাল দুর্নীতি থেকে শুরু করে বিজয় মালিয়া, নীরব মোদি, মেহুল চোকসিদের দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া বিতর্ক সামাল দিতে মোদি আসলে সবাইকে শামিল করতে চাইছেন। কিন্তু, মোদি তাতে দমবার পাত্র নন। তিনি এদিন বলেছেন, বিরোধীরা দেশের সজাগ প্রহরীদের অসম্মান করার জন্য তিনি ব্যথিত, দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।