গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আগামী ১১ এপ্রিল অরুণাচল প্রদেশে লোকসভা ভোটের পাশাপাশি ৬০টি আসনের বিধানসভা নির্বাচনও হবে। দুই নির্বাচনের আবহে উত্তপ্ত অরুণাচল প্রদেশে রাহুল গান্ধীর ঘোষণা পরিস্থিতি অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিতে পারে বলে অনেকের মত। যদিও বিষয়টি বিজেপি গুরুত্ব দিতে নারাজ। এদিন ইটানগরের জনসভায় রাহুল গান্ধী উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলিকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়ার পাশাপাশি চীন নিয়ে মোদির দুর্বলতার প্রসঙ্গ তোলেন। কংগ্রেস সভাপতি বলেন, উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলির সার্বিক উন্নয়নের জন্য বিশেষ মর্যাদার প্রয়োজন আছে। কিন্তু কেন্দ্রের মোদি সরকার কোনওদিনই এই নিয়ে ভাবেনি। পাশাপাশি, নাগরিকত্ব (সংশোধনী) বিল প্রসঙ্গে রাহুল বলেন, কংগ্রেস কোনওদিনই সংসদে এই বিল পাশ হতে দেবে না। এই এলাকার মানুষকে বিভক্ত করার চক্রান্ত ব্যর্থ করবে তাঁর দল। কংগ্রেস কোনওদিনই ভাষা, সংস্কৃতি এবং প্রথার উপর আক্রমণ করেনি। চীন অরুণাচল প্রদেশের ভোটের অন্যতম ইস্যু। সেই প্রসঙ্গে রাহুল গান্ধী বলেন, চীনা প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের ভারত সফরের সময় আমরা মোদিজিকে চায়ের কাপ হাতে চুপচাপ বসে থাকতে দেখেছি। সীমান্ত সমস্যা নিয়ে একটি শব্দ তিনি জিনপিংকে বলেননি। এমনকী চীন সফরে দিয়েও ডোকালাম ইস্যুটি ভুল করেও উচ্চারণ করেননি প্রধানমন্ত্রী। রাহুল গান্ধীর প্রশ্ন, দেশের অখণ্ডতা নিয়ে কোনও পদক্ষেপ না করেই কী করে প্রধানমন্ত্রী নিজেকে দেশভক্ত দাবি করেন? সম্প্রতি রাষ্ট্রসঙ্ঘে জয়েশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণায় বাধা দিয়েছে বেজিং। এটা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দুর্বলতা বলে দাবি করে ট্যুইটারে রাহুল গান্ধী লিখেছিলেন, দুর্বল প্রধানমন্ত্রী জি জিনপিংকে ভয় পান। চীন নিয়ে একটি কথা বলারও সাহস নেই মোদির।