বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
রবিবার এক সরকারি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, গত সপ্তাহে রাষ্ট্রসঙ্ঘে চিঠি পাঠিয়ে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত মালিহা লোধি আর্জি জানিয়েছেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘের ১৫ জন সদস্যের মধ্যে কে বা কারা ভারতের সরকারি সংবাদসংস্থাকে হাফিজের আবেদন খারিজের তথ্য সরবরাহ করেছে, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত করা হোক। শুধু তাই নয়, প্রাক্তন সাংবাদিক এই পাক রাষ্ট্রদূত নিজের চিঠির সঙ্গে ভারতীয় সংবাদসংস্থার প্রকাশ করা কয়েকটি খবরের ক্লিপিংসও জুড়ে দিয়েছেন বলে খবর মিলেছে। পাকিস্তানের এই পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে নয়াদিল্লির সরকারি কর্তাদের দাবি, পাকিস্তানি জঙ্গিদের সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। সেটা আটকাতেই কৌশল সাজিয়েছে ইসলামাবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত কিন্তু নামপ্রকাশে অনচ্ছিুক এক কর্তা বলেন, ‘পাক রাষ্ট্রদূত কিন্তু ভারতীয় সংবাদসংস্থার খবরের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। উল্টে রাষ্ট্রসঙ্ঘের তথ্য কী করে বাইরে যাচ্ছে, তা নিয়ে তদন্ত চেয়েছেন। ভবিষ্যতেও যাতে এই তথ্য প্রকাশ করা না হয় সেই আর্জিও জানিয়েছেন।’
গত ৭ মার্চ রাষ্ট্রসঙ্গে হাফিজের আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ার খবর প্রথম প্রকাশ করে ভারতের ওই সংবাদ সংস্থা। শেষ মুহূর্তে ভারত ২০০৮ সালের মুম্বই হামলার এই মূল চক্রীর আবেদনে আপত্তি জানিয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এবং গোপন তথ্য রাষ্ট্রসঙ্ঘকে সরবরাহ করার পরই নিরাপত্তা পরিষদ জামাত-প্রধানের আবেদন খারিজ করে দেয়।