দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জেল হেফাজতের মেয়াদ আরও ১৪ দিন বাড়ল। আবগারি দুর্নীতি মামলায় ধৃত কেজরিওয়ালকে ৭ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক কাবেরি বাওয়েজা।
‘অব কী বার মোদি সরকার’... ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত কিশোর পুত্রকে হারালেও গেরুয়া পার্টির প্রতি তাঁর আনুগত্যে ছেদ পড়েনি। দ্বিতীয়বারের জন্য দিল্লিতে বিজেপির সরকার প্রতিষ্ঠায় নাগাড়ে পরিশ্রম করেছিলেন ২২০০ কিমি দূরের অসমের করিমগঞ্জের বদরপুরের জয়দেব ঘোষ।
‘এটা উত্তর ভারত নয়। এখানে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি চলে না। সুলতান বাথেরি আমাদের গর্ব। হঠাৎ ভোটের জন্য তার নাম কেউ বদলে দেবে কেন?’ বিজেপি নামটাও নিলেন না গান্ধী জংশনের শ্রীকৃষ্ণ লটারির দোকানের কাউন্টারে বসা কৃষ্ণমূর্তি।
মধ্যপ্রদেশের ২৯টি লোকসভা আসনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। প্রথম দফায় ইতিমধ্যেই রাজ্যের ৬টি আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। বাকি ২৩টি আসনের জন্য এখন আদা-জল খেয়ে ময়দানে নেমে পড়েছে শাসক-বিরোধী সবপক্ষই।
দলবিরোধী কাজের জন্য সোমবার কর্ণাটকের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী কে এস ঈশ্বরাপ্পাকে ছয় বছরের জন্য বহিষ্কার করেছিল বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনে ছেলেকে টিকিট না দেওয়ায় নির্দল হিসেবে প্রার্থী হয়েছেন ঈশ্বরাপ্পা। তারপরই ব্যবস্থা নেয় পদ্মশিবির।
আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই শিক্ষা মন্ত্রক উপাচার্য হিসেবে নাইমার নাম ঘোষণা করে।
দ্বিতীয় দফাতে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে লোকসভার আটটি আসনে ভোটগ্রহণ। এগুলি হল আমরোহ, মিরাট, মথুরা, বাগপত, আলিগড়, গাজিয়াবাদ, গৌতমবুদ্ধ নগর ও বুলন্দশহর। গতবার আমরোহ আসন ছাড়া বাকি সাতটি আসনই গিয়েছিল বিজেপির ঝুলিতে।
মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপাল পরিচিত দেশের অন্যতম ‘সবুজ শহর’ হিসেবে। একাধিক লেকের উপস্থিতির কারণে এই শহর জনপ্রিয় লেক সিটি বা ‘হ্রদ নগরী’ হিসেবেও। নবাব, বেগমদের ইতিহাসের মতোই ’৮৪-এর ডিসেম্বরের ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনার ভয়াবহ স্মৃতিও এখন ধূলি ধুসরিত।
সোমবার বিকেলে জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরিতে এক সরকারি কর্মীকে গুলি চালিয়ে খুন করে জঙ্গিরা। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পেরেছে, মহম্মদ রাজাক (৪০) নামে ওই যুবককে দুই পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদী খুন করেছে। শুধু তাই নয়, রাজাককে খুনে জঙ্গিরা যে বন্দুকটি ব্যবহার করেছিল সেটি আমেরিকার তৈরি এম৪ রাইফেল।
যেমন করেই হোক মানুষকে গরিব বানিয়ে রাখ। পেটের ভাত জোগাড় করার প্রাণান্তকর চেষ্টা করতে গিয়ে তারা আর কিছু ভাবার সময়ই পাবে না। সেই সুযোগে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করে নেবে। গণতন্ত্রকে পঙ্গু করতে সেটাই বিজেপির উদ্দেশ্য বলে আক্রমণ করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ১৫ মার্চ: বিজেপির এমপি হয়েও নরেন্দ্র মোদির কট্টর সমালোচক শত্রুঘ্ন সিনহাকে কংগ্রেসের টিকিটে বিহার থেকে প্রার্থী করতে চাইছেন রাহুল গান্ধী। এ ব্যাপারে উভয়ের মধ্যে আলোচনাও চলছে। আবার সরাসরি কংগ্রেসে যোগদান না করে কংগ্রেস এবং আরজেডি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী হিসেবেও শত্রুঘ্ন সিনহাকে দাঁড় করানোর প্রস্তাব দিয়েছে লালুপ্রসাদ যাদবের দল। আরজেডি চাইছে শত্রুঘ্ন সিনহার মতো জনপ্রিয় অভিনেতা তথা মোদির সমালোচক সরাসরি কংগ্রেসে না যান। পাটনা সাহিব থেকে তাঁকে টিকিট দেওয়া হবে। শত্রুঘ্ন সিনহা নিজেও বলেছেন, তিনি তাঁর পুরনো কেন্দ্র পাটনা সাহিব থেকেই দাঁড়াবেন। অন্যত্র নয়।
শীঘ্রই বিহারের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে কংগ্রেস। রাজ্যের ৪০টি লোকসভা আসনে আগে ১৫ টিতে লড়তে চাইলেও পরে কিছুটা নরম হয়েছে কংগ্রেস। শোনা যাচ্ছে, শেষমেশ ১১ টি আসনে তারা লড়বে। আরজেডি ২৫ টি এবং বাকিতে উপেন্দ্র কুশওয়া, জিতিনরাম মাজির মতো দল লড়বে বলেই ঠিক হয়েছে। আসন বণ্টন নিয়ে দুদিন আগেই লালুপ্রসাদ যাদবের পুত্র তেজস্বী এবং বিহারের দায়িত্বপ্রাপ্ত এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক শক্তি সিং গোহেল দিল্লিতে সাড়ে আটঘন্টা বৈঠক করেছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এনসিপি থেকে আসা তারিক আনোয়ারকে কাটিহার, কীর্তি আজাদকে দ্বারভাঙা থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী করা হবে। একইসঙ্গে পাটনা সাহিব থেকে শত্রুঘ্ন সিনহাকে দাঁড় করাতে চাইছে কংগ্রেস। কিন্তু এখনও তা চূড়ান্ত হয়নি। শক্তি সিং গোহেল জানান, শত্রুঘ্ন সিনহার সঙ্গে আলোচনা চলছে। এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। শীঘ্রই হয়ে যাবে। এদিকে, দিল্লিতে কংগ্রেস একাই লড়বে বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। সেই মতো শীঘ্রই দিল্লির সাতটি আসনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে। অজয় মাকেন সহ যোগদানন্দ শাস্ত্রী, ডা. এ কে ওয়ালিয়া, মঙ্গত রাম, রাজকুমার চৌহানের মতো দলের পুরনো এমপিদের টিকিট দেওয়া হবে।
শীঘ্রই বিহারের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে কংগ্রেস। রাজ্যের ৪০টি লোকসভা আসনে আগে ১৫ টিতে লড়তে চাইলেও পরে কিছুটা নরম হয়েছে কংগ্রেস। শোনা যাচ্ছে, শেষমেশ ১১ টি আসনে তারা লড়বে। আরজেডি ২৫ টি এবং বাকিতে উপেন্দ্র কুশওয়া, জিতিনরাম মাজির মতো দল লড়বে বলেই ঠিক হয়েছে। আসন বণ্টন নিয়ে দুদিন আগেই লালুপ্রসাদ যাদবের পুত্র তেজস্বী এবং বিহারের দায়িত্বপ্রাপ্ত এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক শক্তি সিং গোহেল দিল্লিতে সাড়ে আটঘন্টা বৈঠক করেছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এনসিপি থেকে আসা তারিক আনোয়ারকে কাটিহার, কীর্তি আজাদকে দ্বারভাঙা থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী করা হবে। একইসঙ্গে পাটনা সাহিব থেকে শত্রুঘ্ন সিনহাকে দাঁড় করাতে চাইছে কংগ্রেস। কিন্তু এখনও তা চূড়ান্ত হয়নি। শক্তি সিং গোহেল জানান, শত্রুঘ্ন সিনহার সঙ্গে আলোচনা চলছে। এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। শীঘ্রই হয়ে যাবে। এদিকে, দিল্লিতে কংগ্রেস একাই লড়বে বলে আগেই জানিয়ে দিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। সেই মতো শীঘ্রই দিল্লির সাতটি আসনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে। অজয় মাকেন সহ যোগদানন্দ শাস্ত্রী, ডা. এ কে ওয়ালিয়া, মঙ্গত রাম, রাজকুমার চৌহানের মতো দলের পুরনো এমপিদের টিকিট দেওয়া হবে।
