বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
যদিও আরও কয়েকটি নাম নিয়েও বিবেচনা শুরু হয়েছে। পাঞ্জাবের অমৃতসর, গুরুদাসপুর এবং হোসিয়ারপুর এই তিনটি আসনের জন্য একাধিক নাম উঠে আসতে শুরু করেছে। বিজেপির এক নেতা জানিয়েছেন, কেন্দ্র তিনটি হলেও নাম অনেক। তাই চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে সময় লাগবে। শরিকদল শিরোমণি অকালি দলকেও একটি আসন ছাড়তে হবে। সম্ভবত হোসিয়ারপুর আসনটি শিরোমণি অকালি দলের জন্য ছাড়তে প্রস্তুত বিজেপি। অন্য দু’টি আসন অমৃতসর এবং গুরুদাসপুর নিয়ে দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছে। স্থানীয় বিজেপি এবং কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের মধ্যে প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে মতানৈক হচ্ছে না বলে সূত্রের খবর। অমৃতসরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ পুরির পাশাপাশি সিনিয়র আইনজীবী এইচ এস ফুলকার নাম নিয়েও ভাবনাচিন্তা চলছে। সম্প্রতি এইচ এস ফুলকা আম আদমি পার্টির বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। যদিও তাঁর পদত্যাগ এখনও পর্যন্ত গৃহিত হয়নি। ১৯৮৪ সালের শিখ বিরোধী দাঙ্গায় পীড়িতদের হয়ে আদালতে লড়াই করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন ফুলকা। তবে, তিনি এখনই বিজেপিতে যোগ দেবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। এছাড়াও, অমৃতসরে বিজেপির টিকিটের দৌড়ে নাম উঠেছে প্রাক্তন মন্ত্রী অনিল যোশি এবং বিজেপির প্রাক্তন সহ সভাপতি রাজিন্দর মোহন সিং ছিনার। অন্যদিকে, গুরুদাসপুরে অক্ষয় এবং কবিতা খান্নার পাশাপাশি রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট এবং দলের জাতীয় সহ-সভাপতি অশ্বিনী রাই খান্নাকেও বিবেচনায় রাখা হয়েছে। পাশাপাশি, মুম্বইয়ের ব্যবসায়ী স্বরণ সিং সালারিয়াকেও টিকিট দেওয়া হতে পারে বলে খবর। তবে, তাঁর সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। সম্প্রতি গুরুদাসপুরের জনসভায় স্বরণ সিং সালারিয়ার নাম একবারও উচ্চারণ করেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিনোদ খান্নার মৃত্যুর পর গুরুদাসপুরের উপনির্বাচনে লড়াই করে পরাজিত হয়েছিলেন স্বরণ সিং সালারিয়া।