গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গত মঙ্গলবারই এই তিন তালাক অধ্যাদেশ পুনরায় জারির বিষয়ে সম্মতি দিয়েছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। তিন তালাককে নিষিদ্ধ করার বিলটি লোকসভায় পাশ হয়ে গেলেও, সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতার অভাবে রাজ্যসভায় তা আটকে রয়েছে। আগামী ৩ জুন পর্যন্ত বর্তমান লোকসভার কার্যকাল রয়েছে। তারপর লোকসভা ভেঙে গেলে বিলটিও বাতিল হয়ে যাবে। এই বিল নিয়ে বিরোধী শিবির এবং বেশ কিছু সংগঠনের প্রচুর আপত্তি রয়েছে। তাদের দাবি, শুধুমাত্র স্ত্রীয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ করার অপরাধে একজন মুসলিম পুরুষকে জেলে পুরে দেওয়াটা কখনওই আইনসিদ্ধ হতে পারে না।
লোকসভা ভোটের আগেই কেন সরকার তিন তালাক সহ একাধিক অধ্যাদেশ ও বিল পাশ করাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে? সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি জানান, এই সমস্ত অধ্যাদেশ ও বিলের উপর সংসদে আলোচনা করতে দেয়নি বিরোধীরা। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছিল না বলে আলোচনা সম্ভব হয়নি, এমনটা নয়। গণতন্ত্র কখনওই এত অসহায় হতে পারে না। অভাবনীয় পরিস্থিতিতে এরকম পদক্ষেপ নিতেই হয়।’