গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
সিপিএম সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ সকালেই সীতারাম ইয়েচুরির কাছে ফোন আসে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের। সেইসময় অবশ্য কেজরিওয়ালকে নির্দিষ্ট করে কিছু জানাননি সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক। বদলে তিনি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে শর্ত দেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে এক মঞ্চ শেয়ার করা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। তিনি যদি সমাবেশ মঞ্চে যানও, তাহলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আসার আগেই তিনি ধর্না মঞ্চ ছেড়ে যাবেন। জানা গিয়েছে, সেই শর্তে রাজিও হন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
মনে করা হচ্ছে, এর ফলে সিপিএমের বিরুদ্ধে দ্বিচারী ভূমিকা নেওয়ার অভিযোগ আরও জোরদার হবে। কারণ গতকালই সংসদ ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে আজকের এই মোদি বিরোধী ধর্না অবস্থান কর্মসূচি নিয়ে সিপিএমের এমপি মহম্মদ সেলিমকে প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি এহেন কোনও কর্মসূচির কথাই অস্বীকার করেছিলেন। একইসঙ্গে সিপিএমের পক্ষ থেকে এও আভাস দেওয়া হয়েছিল, এরকম কোনও বিক্ষোভ ধর্নায় যোগ দেওয়া তাদের দলীয় নীতিরই পরিপন্থী। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, শুধুমাত্র জাতীয় রাজনীতিতে নিজেদের অস্তিত্ব বিপন্ন হচ্ছে বুঝতে পেরেই কি মোদি বিরোধী যৌথ মঞ্চের সম্মিলিত ধর্না নিয়ে এই অবস্থান নিচ্ছে সিপিএম?