গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
এদিন সংসদে পেশ হওয়া ক্যাগ রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ইউপিএ আমলের তুলনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জমানায় নির্ধারণ হওয়া রাফাল চুক্তি ২.৮ শতাংশ সস্তা। রিপোর্ট পেশ হওয়ার পরপরই বিরোধীদের তোপ দেগে ট্যুইট করেন জেটলি। তাঁর খোঁচা, সুপ্রিম কোর্ট ভুল, ক্যাগ ভুল, শুধুমাত্র পরিবারতন্ত্র ঠিক, এটা হতে পারে না। সত্যমেব জয়তে। সরাসরি নাম না করলেও জেটলির এই খোঁচার নিশানা নিশ্চিতভাবেই রাহুল গান্ধী। কারণ রাফাল চুক্তিতে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে প্রায় প্রতিদিনই প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে তোপ দেগে চলেছেন কংগ্রেস সভাপতি। জেটলির দাবি, ২০১৬ সালের (মোদি জমানায়) স্বাক্ষরিত চুক্তি যে দামের দিক থেকে সস্তা, দ্রুত সরবরাহ ও আরও ভালো মেরামতির দিক নিশ্চিত করেছে, ক্যাগের রিপোর্ট তা তুলে ধরেছে।
জেটলির মতোই এদিন বিরোধীদের নিশানা বানান বিদেশ মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ভি কে সিং। প্রাক্তন সেনাপ্রধান সিংয়ের তোপ, তিনি যদি মুখ খোলেন তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে যারা আঙুল তুলছে, তাদের মুখ দেখানোর জায়গা থাকবে না। তাঁর দাবি, অসম্পূর্ণ তথ্যের ভিত্তিতে অভিযোগ তোলা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সব ফ্যাক্টর মাথায় রেখে চুক্তিটি বিবেচনা করা উচিত। অস্ত্র কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রতিরক্ষা বাহিনীকে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এগতে হয়। প্রয়োজনের ভিত্তিতে চুক্তিটি করা হয়েছে। দাম নিয়ে দর কষাকষি হয় এরপর। দেশের কল্যাণের কথা বিচার করেই চুক্তিটি পাকা হয়েছিল।