গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসের একটি অনুষ্ঠানে এআইএমআইএমের নেতা আসাউদ্দিন ওয়াইসিকে আমন্ত্রণ জানানোয় ঘটনার সূত্রপাত। এর প্রতিবাদে রাস্তায় নামে বিজেপির ছাত্র সংগঠন। অভিযোগ, প্রতিবাদরত পড়ুয়াদের উপর হামলা চালায় আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিয়নের সদস্যরা। কয়েকজনকে মারধর করার পাশাপাশি একটি বাইকেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। হামলাকারীরা পাকিস্তানপন্থী স্লোগানও দিয়েছিল বলে এবিভিপি কর্মী মুকেশ লোধির অভিযোগ। মঙ্গলবার রাতে মুকেশ লোধির দাবির ভিত্তিতে আলিগড় ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি সলমন ইমতিয়াজ এবং সহ-সভাপতি হুজাইফা আমির সহ আরও ১২ জনের নামে ১২৪-এ (রাষ্ট্রদ্রোহ), ৩০৭ (খুনের চেষ্টা) এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির আরও আটটি ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে। এরই মধ্যে খবর হল, বুধবার ক্যাম্পাসের ভিতর খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া সাংবাদিকদের হেনস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। কয়েকটি টিভি ক্যামেরাও ভেঙে ফেলা হয়েছে বলেও অভিযোগ। সিভিল লাইনস পুলিস স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন হেনস্তার শিকার সাংবাদিকরা। অবশ্য মারধরের অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছেন আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র। তিনি বলেছেন, ক্যাম্পাসের ভিতরে ক্যামেরা নিয়ে ঢোকার জন্য সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকদের কাছে পর্যাপ্ত অনুমতি ছিল না। এই নিয়ে কয়েকজন পড়ুয়ার সঙ্গে তাঁদের উত্তপ্ত বাদানুবাদ হয়েছে।