পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত ১৫ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তিতে একটি শাহী স্নান পড়েছিল। আরও একটি শাহী স্নান হয় গত ৪ ফেব্রুয়ারি মৌনী অমাবস্যায়। তবে বসন্ত পঞ্চমীতে যে ভক্তদের ঢল নামবে তা আন্দাজ করেই মেলা প্রাঙ্গন সহ গঙ্গাতীরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর করা হয়েছিল। উত্তরপ্রদেশের পুলিসের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনীও মোতায়েন ছিল। গোটা এলাকা ৯টি জোনে ভাগ করা হয়েছিল। প্রায় ২০ হাজার রাজ্য পুলিসের পাশাপাশি, ৬ হাজার হোমগার্ড, ৪০টি দমকল কেন্দ্র এবং ৮০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মোতায়েন ছিল বম্ব স্কোয়াড, স্নিফার ডগ ও এটিএস। উত্তরপ্রদেশ পুলিসের ডিজিপি ওপি সিং বলেন, সব ধরণের পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিল প্রশাসন। পাশাপাশি মেলায় ছিল সেলফি তোলার হিড়িক। মেলার বিভিন্ন মুহূর্তের ছবি ক্যামেরা বন্দি করতে ব্যস্ত ছিলেন যুবক-যুবতী থেকে বৃদ্ধরা। ‘রাম নাম ব্যাঙ্ক’ একটি ভ্রাম্যমাণ ব্যাঙ্কের পরিষেবা দেওয়া হয়েছিল কুম্ভমেলায়। মেলার সাফল্য পাওয়ার পরই ব্যাঙ্কটি ডিজিটাল করা হয়েছে।