বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
বারাণসী, ১০ ফেব্রুয়ারি: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই এখন প্রধানমন্ত্রী পদের যোগ্য দাবিদার। ফের বেফাঁস মন্তব্য করে বিজেপির অস্বস্তি বাড়ালেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী তথা বিজেপির শরিক দলের নেতা ওমপ্রকাশ রাজভর। এর আগেও নানা সময় বিজেপিকে প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করেছেন সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টির এই নেতা। সম্প্রতি এনডিএ ছাড়ার হুমকিও দিয়েছেন তিনি। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার প্রধান দাবিদার কে? রবিবার সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে ওমপ্রকাশ বলেন, ‘আমার মতে, সকলেই প্রধানমন্ত্রী পদের উপযুক্ত। তবে এই মুহূর্তে মমতাজি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য সবচেয়ে যোগ্য।’ শুধু তাই নয়, পশ্চিমবঙ্গে জনসভায় উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের হেলিকপ্টার নামতে না দেওয়া নিয়েও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর পাশেই দাঁড়িয়েছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে উত্তরপ্রদেশের এই মন্ত্রী বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা মমতাজির কর্তব্য, যোগীজির নয়। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগীও ২০১৭ সালে বারাণসীতে আইনশৃঙ্খলার অবনতির আশঙ্কায় আমার সভা বাতিল করেছিলেন।’ সিবিআই ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্নার সমর্থনেও মুখ খুলেছিলেন ওমপ্রকাশ। সারদাকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত মুকুল রায় বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। সিবিআই তাঁকে কেন জিজ্ঞাসাবাদ করছে না সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন তিনি। কলকাতার পুলিস কমিশনারকে সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাওয়াকে নির্বাচনী নাটক বলেও অ্যাখ্যা দিয়েছিলেন ওমপ্রকাশ। এরপরে এদিন যোগী মন্ত্রিসভার মন্ত্রীর মমতাকে নিয়ে করা এই মন্তব্যে নতুন করে অস্বস্তি বেড়েছে বিজেপির।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য উপযুক্ত বলে মন্তব্য করেছিলেন ওমপ্রকাশ রাজভর। যদিও, মানুষই সেব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে দাবি করেছিলেন তিনি। মাত্র ১৫ দিনের মধ্যেই তাঁর এই নিয়ে ভোলবদল জাতীয় রাজনীতিতে তৃণমূলনেত্রীর নতুন করে গুরুত্ব বাড়ার ইঙ্গিত বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
২০১৭ সালে উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনে ৩১২টি আসন জিতেছিল বিজেপি। ৪টি আসনে জয়লাভ করেছিল সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টি। গত বছর থেকেই নানা ইস্যুতে যোগী সরকারের সমালোচনায় সরব হয়েছেন ওমপ্রকাশ রাজভর। ক’দিন আগে রাম মন্দির নিয়েও মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সমালোচনা করেছিলেন তিনি। নির্বাচনের আগে বিজেপি দাঙ্গা বাধাতে পারে বলেও সম্প্রতি একটি সভায় মন্তব্য করতে শোনা গিয়েছে তাঁকে।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য উপযুক্ত বলে মন্তব্য করেছিলেন ওমপ্রকাশ রাজভর। যদিও, মানুষই সেব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে দাবি করেছিলেন তিনি। মাত্র ১৫ দিনের মধ্যেই তাঁর এই নিয়ে ভোলবদল জাতীয় রাজনীতিতে তৃণমূলনেত্রীর নতুন করে গুরুত্ব বাড়ার ইঙ্গিত বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
২০১৭ সালে উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনে ৩১২টি আসন জিতেছিল বিজেপি। ৪টি আসনে জয়লাভ করেছিল সুহেলদেব ভারতীয় সমাজ পার্টি। গত বছর থেকেই নানা ইস্যুতে যোগী সরকারের সমালোচনায় সরব হয়েছেন ওমপ্রকাশ রাজভর। ক’দিন আগে রাম মন্দির নিয়েও মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সমালোচনা করেছিলেন তিনি। নির্বাচনের আগে বিজেপি দাঙ্গা বাধাতে পারে বলেও সম্প্রতি একটি সভায় মন্তব্য করতে শোনা গিয়েছে তাঁকে।
