পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কর্ণাটকে সম্ভাব্য অভ্যুত্থান আটকাতে দলের ৭৬ বিধায়ককে ঈগলটন রির্সটে বন্দি করে রেখেছিল কংগ্রেস। সেখানেই শনিবার গণেশের হাতে প্রহৃত হন আনন্দ। সোমবার সে বিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। সেখানে আনন্দ লিখেছেন, গণেশ আমাকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। আমাকে ঠেলে দিয়ে হোটেলের ঘরের দেওয়ালে চেপে ধরা হয়। এমনকী, প্রাণনাশেরও হুমকি দেয় গণেশ। বলা হয়, কেরিয়ার শেষ করে দেওয়া হবে। এই ঘটনার পরেই আনন্দকে জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দলের এক বিধায়কের বিরুদ্ধে আরেক বিধায়কের প্রাণনাশের মতো গুরুতর অভিযোগ পাওয়ার পরেই গণেশকে সাসপেন্ড করে কর্ণাটক প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি দীনেশ গুন্ডু রাও। পাশাপাশি, অভিযুক্ত বিধায়কের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী জি পরমেশ্বর। বিবৃতি দিয়ে কংগ্রেস জানিয়েছে, তদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত সাসপেন্ড থাকবেন গণেশ।
তবে, মারধর বা প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন গণেশ। নিজেদের মধ্যে বিতর্ক-বিবাদে কথা স্বীকার করে নিয়ে আনন্দের পরিবারের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন তিনি। আনন্দের দাবি, ‘ওই রাতে আনন্দ, ভীমা নায়েক ও আমার মধ্যে বাগযুদ্ধ হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু, আমরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়িনি। ঝগড়া থেমে গিয়েছিল। আনন্দ পড়ে গিয়ে জখম হন। সংবাদমাধ্যম যে খবর প্রচার করছে তা পুরোপুরি মিথ্যে ও ভিত্তিহীন।’