কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
রিসর্টে দুই বিধায়কের মধ্যে হাতাহাতির রিপোর্টের মধ্যেই আবার কংগ্রেসের বিড়ম্বনা বাড়িয়েছে অন্য একটি অভিযোগ। এই ঘটনার নেপথ্যে বাইরথি সুরেশ নামে আরও এক বিধায়ক। সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, কংগ্রেসের এই বিধায়কের কাছ থেকে ‘উপহার’ হিসেবে একটি বিলাসবহুল গাড়ি পেয়েছেন দলের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া। সুরেশের কাছ থেকে একটি মার্সিডিজ-বেঞ্জ গাড়ি উপহার পেয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে ওঠায় মাঠে নামেন কর্ণাটক কংগ্রেসের সঙ্কটকালীন ‘ত্রাতা’ বলে পরিচিত নেতা ডি কে শিবকুমার। তিনি বলেন, উপহার কেন, কোনও কিছুই দেওয়া হয়নি। ভ্রমণের জন্য আমরা মাঝে মধ্যে বন্ধুদের গাড়ি ব্যবহার করি। তিনি (সিদ্ধারামাইয়া) উপহার বা অন্য কিছু নিয়েছেন বলে কোনও রেকর্ড রয়েছে? না, কোনও রেকর্ড নেই।
কংগ্রেস রিসর্ট রাজনীতি বজায় রাখলেও বিজেপি তাদের সব বিধায়ককে গুরুগ্রামের বেসরকারি রিসর্ট থেকে রাজ্যে ফিরিয়ে নিল। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বি এস ইয়েদুরাপ্পা দলের ১০৪ জন বিধায়ককে ফিরে আসতে বলেছিলেন। তারপর গতকাল রাতের বিমানে গুরুগ্রামের ওই রিসর্ট থেকে কর্ণাটকে উড়ে আসেন বিজেপি বিধায়করা। বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে ফেরার পর বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী কে এস ঈশ্বরণ তোপ দাগেন কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, কংগ্রেস-জেডিএস জোট সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে অপারেশন লোটাস চালানোর কোনও প্রয়োজন নেই বিজেপির। কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ বিবাদের জেরেই এই সরকারের পতন হবে। সরকার গড়বে বিজেপি।