বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিশ্বব্যাঙ্কের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে ফ্রান্সকে টপকে বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থনীতির স্থান দখল করেছে ভারত। আর পিডব্লুসির এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাণিজ্য যুদ্ধ বা জ্বালানি তেলের উৎপাদনে ঘাটতির মতো বড় কোনও অঘটন না ঘটলে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.৬ শতাংশ থাকবে। আর তাকে সমর্থন দেবে জিএসটি এবং নতুন সরকারের প্রথম বছরের নীতি। তিন দেশের জিডিপির যে পূর্বাভাস পিডব্লুসি দিয়েছে, সেখানে ফ্রান্স ও ব্রিটেনের থেকে অনেক এগিয়ে রয়েছে ভারত। ‘গ্লোবাল ইকনমি ওয়াচ’ নামক ওই রিপোর্টে ব্রিটেন, ফ্রান্স ও ভারতের জিডিপির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে যথাক্রমে ১.৬, ১.৭ এবং ৭.৬ শতাংশ। পাশাপাশি, বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধির হার মন্থর হবে বলে পূর্বাভাস শুনিয়েছে পিডব্লুসি।
অন্যদিকে, একদা ভঙ্গুর দেশের তকমা ছেড়ে বিশ্বের দ্রুততম আর্থিক বৃদ্ধির দেশে পরিণত হয়েছে ভারত বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রবিবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিজেপির বুথ স্তরের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। সেখানে পাঁচ বছরে তাঁর সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন মোদি। সোশ্যাল মিডিয়ায় হ্যাশট্যাগে চলা ‘৫ বছরের চ্যালেঞ্জ’-এর পরিপ্রেক্ষিতে এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এর আগে দুর্নীতির জন্য দেশে-বিদেশের সংবাদপত্রে ভারতের নাম উঠে আসত। আর এখন স্ক্যাম (দুর্নীতি) নিয়ে কোনও আলোচনা হয় না, আলোচনা হয় সরকারের নিত্যনতুন স্কিম (প্রকল্প) নিয়ে।’ সেকারণেই সারা বিশ্ব আজ বিশ্বাসের চোখে ভারতকে দেখে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। এখানেই থেমে না থেকে শৌচালয় নির্মাণ ও বিদ্যুদায়নের ক্ষেত্রেও তাঁর সরকারের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন মোদি।