বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিকে ব্রিগেডের সমাবেশে শত্রুঘ্ন সিনহার যোগ দেওয়া নিয়ে ব্যবস্থা নিতে চলেছে বিজেপি। দলে তাঁর বিরুদ্ধে ‘শাস্তি’র দাবি জোরালো হচ্ছে। এমনকী বিহারিবাবুকে দল ‘বহিষ্কার’ করাও হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র রাজীব প্রতাপ রুডিও দলের তরফে শত্রুঘ্নের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। এদিন সাংবাদিক সম্মলনে তিনি বলেন, উনি সাংসদ পদের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার জন্য দলে রয়েছেন। অথচ নানা মঞ্চে যোগ দিয়ে বিভিন্ন রকম কথা বলছেন। এধরনের সুবিধাভোগীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি এবং দল এটা ভেবে দেখবে। পাশাপাশি রুডি শত্রুঘ্নকে খোঁচা দিয়ে বলেন, মানুষ নানা দিক থেকে বুদ্ধিমান হয়। তাঁরা দলের হুইপ মেনে চলেন যাতে সদস্যপদ না খোয়াতে হয়। একইসঙ্গে তাঁরা এতটাই সুবিধাবাদী যে, অন্য কোনও মঞ্চেও হাজির হন। শনিবার ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে বিজেপি তথা মোদি সরকারকে একের পর ইস্যুতে আক্রমণ করেন শত্রুঘ্ন। তাঁর উপর বেজায় চটেছে দলের একাংশ। রবিবারই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। শত্রুঘ্নের বিরুদ্ধে তিনি ব্যবস্থা নিতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। তাঁকে শোকজ নোটিসও ধরানো হতে পারে। তাতে সঠিক ব্যাখ্যা না পেলে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তও নিতে পারে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।