কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
ইতিমধ্যেই অসম সহ উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে এই বিলকে ঘিরে অশান্তি শুরু হয়েছে। মিজেরামের নেতার মতে, দেশকে বিভাজনে মোদি সরকার তৎপর। তাই এই বিল এনেছে। তাঁর দাবি, মিজোরাম সহ এইসব রাজ্যে হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টানদের মধ্যে বিরোধ তৈরি করাই নাগরিকত্ব বিলের প্রধান উদ্দেশ্য। ব্রিগেডের মঞ্চ থেকে লালডোহাওমা মোদিকে সতর্ক করে বলেন, বিজেপি, আরএসএস আর বজরং দলের পরিকল্পনা মাফিক দেশের ইতিহাস নতুন করে লিখতে চাইছে মোদি সরকার। তবে কোনও মতেই যদি দেশে এই নাগরিকত্ব আইন লাগু করা হয়, তাহলে তা উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিকে ভারত থেকে বিযুক্ত করারই নামান্তর বলে দাবি লালডোহাওমার। তিনি বলেন, হয় এই বিল প্রত্যাহার করা হোক নয়তো মিজোরাম সহ উত্তর-পূর্ব ভারতকে তার আওতার বাইরে রাখা হোক। তাঁর বক্তৃতার পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একই ভাষায় নাগরিকত্ব বিলের বিরোধিতার পাশাপাশি এনআরসি বিরোধী অবস্থানের কথা স্মরণ করিয়ে দেন।