পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ভাইব্র্যান্ট গুজরাত গ্লোবাল সামিটে অংশ নিতে আমেদাবাদে এসেছেন জাভরেকর। সেখানে তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত দু’টি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন এদিন। একবিংশ শতাব্দীতে বিজ্ঞান, গণিত, ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তির মতো বিষয়গুলির গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন। এরপর বলেন, একেবারে প্রাথমিক স্কুল থেকে পড়ুয়াদের মধ্যে গবেষণার প্রতি ঝোঁক গড়ে তোলাটা গুরুত্বপূর্ণ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কথায়, মজার ছলেও অঙ্ক শেখানো যেতে পারে। ছাত্রছাত্রীদের অঙ্ক ও বিজ্ঞান পড়ানো বা উপযুক্তভাবে বোঝানোর জন্য বড় বড় যন্ত্রপাতির বিশেষ দরকার নেই। বরং প্রয়োজন সহজ সরল ভাবনার। তাই প্রাথমিক স্কুলগুলির শিক্ষক শিক্ষিকাদের বড় ভূমিকা রয়েছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আইআইটি, আইআইএসইআর, বড় ও ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলি তাদের কাছাকাছি থাকা ১০ থেকে ১৫টি স্কুলে মেন্টরের ভূমিকা পালন করবে। যাতে সেই স্কুলগুলির পড়ুয়াদের অঙ্ক ও বিজ্ঞানে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা যায়। যাতে স্কুল পড়ুয়ারা এই বিষয়গুলিতে পিছিয়ে না পড়ে। এই দু’টি বিষয়ে প্রাথমিক স্কুলগুলির পড়ুয়াদের মধ্যে আগ্রহ গড়ে তুলতে উপযুক্ত শিক্ষণ পদ্ধতি প্রয়োজন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পড়ুয়ারা যদি একবার অঙ্ক ও বিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়ে, তাহলে ফারাকটা বাড়তেই থাকে। আরও পিছিয়ে পড়ে তারা। তাই তাদের কাছে কীভাবে অঙ্ক ও বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা করা হচ্ছে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ।