রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিকে, সুপ্রিম কোর্টে প্রাক্তন সিবিআই প্রধান অলোক ভার্মার বিরুদ্ধে তদন্ত রিপোর্ট পেশ করেছিল কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশন (সিভিসি)। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিয়ে সেই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনার দাবি জানিয়েছেন লোকসভার কংগ্রেস দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। সেই সঙ্গে, গত ১০ জানুয়ারি হাইপাওয়ার কমিটির বৈঠকের হওয়া আলোচনাও লিখিত আকারে প্রকাশ্যে আনার কথা বলেছেন তিনি। গত ১৪ জানুয়ারি চিঠিটি প্রধানমন্ত্রীকে পাঠিয়েছেন এই কংগ্রেস নেতা। চিঠিতে সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তী ডিরেক্টর এম নাগেশ্বর রাওয়ের নিয়োগ বাতিল করার জন্য সিলেকশন কমিটির বৈঠক ডাকারও আর্জি জানিয়েছেন তিনি।
ক’দিন আগেই কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশনার কে ভি চৌধুরির অপসারণের দাবি জানিয়েছে কংগ্রেস। তাদের দাবি, কেন্দ্রীয় সরকারের হয়ে কাজ করছেন কমিশনার। তারপরেই মোদিকে লেখা খাড়গের এই চিঠি সামনে এসেছে। খাড়গে জানিয়েছেন, ‘এই কাজে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে সরকার সিবিআইয়ে একজন স্বাধীন ডিরেক্টর নিয়োগ করতে ভয় পাচ্ছে। সিভিসি রিপোর্ট, বিচারপতি এ কে পট্টনায়েকের রিপোর্ট ও ১০ জানুয়ারির বৈঠক নিয়ে সরকারের এত লুকোছাপার প্রয়োজন কী? এগুলি প্রকাশ করা উচিত। যাতে সাধারণ মানুষ এই বিষয়টি বুঝতে পারে।’ সুপ্রিম কোর্টই বিচারপতি এ কে পট্টনায়েককে সিভিসি-র তদন্তে নজরদারি চালাতে বলেছিল। ফলে যে রিপোর্টের ভিত্তিতে ভার্মাকে সিবিআই থেকে সরানো হয়, তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায় বলেও মন্তব্য করেছেন খাড়গে। তাঁর মতে, স্বাধীনভাবে সিভিসি রিপোর্ট, বিচারপতি এ কে পট্টনায়েকের রিপোর্ট ও অলোক ভার্মার আত্মপক্ষসমর্থনে পেশ করা বক্তব্য কাটাছেঁড়া করে সিলেকশন কমিটির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল।