বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
গত বছর জুলাই মাসে বর্ষাকালীন অধিবেশনে পাশ হয়ে গিয়েছিল ‘দ্য ট্রাফিকিং অব পার্সনস (প্রিভেনশন, প্রোটেকশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন) বিল, ২০১৮’। এই অধিবেশনে বিলটি রাজ্যসভার আলোচ্য তালিকায় থাকলেও তা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। সেই প্রসঙ্গে সত্যার্থী বলেন, ‘বিতর্ক ও স্লোগান দিয়ে কখনও ন্যায়বিচার পাওয়া যায় না, সমাজকেও বদলানো যায় না। গত কয়েকদিনে সকলে দেখেছে যে সংসদকে কীভাবে রাজনৈতিক ও নির্বাচনী লাভের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। যাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে আমাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা নিষ্পাপ শৈশব বিক্রির মতো বড় সামাজিক ইস্যুগুলি নিয়ে একটুও চিন্তিত নন।’ শিশু-সুরক্ষা, শিক্ষার মতো বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনার জন্য অধিবেশনের একটি দিন বরাদ্দ রাখার দাবিও জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, প্রস্তাবিত বিলটিতে পাচার রুখতে ফাস্ট ট্র্যাক আদালত, ন্যাশনাল অ্যান্টি-ট্রাফিকিং ব্যুরো গড়ার সংস্থান রয়েছে।