বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
অরুণাচল পুলিসের ডিজি এস বি কে সিং বলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর কিবিথু ও দিচুতে সেনার দু’টি চৌকি রয়েছে। সেখানে মুটে হিসেবে কাজ করত নির্মল রাই। ৬ জানুয়ারি সেনাবাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করে। পরের দিন পুলিসের হাতে তুলে দেয়। নেপালি সম্প্রদায়ভুক্ত নির্মল কিবিথু আসার আগে ২০১৬ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত দুবাইয়ে কাটিয়েছিল। সেখানে একটি বার্গারের দোকানে কাজ করত। বিস্তারিত তথ্য জানতে ধৃত ব্যক্তিকে জেরা করা হচ্ছে।
সেনা সূত্রের খবর, সন্দেহজনক আচরণ লক্ষ্য করে এক মাসের বেশি সময় ধরে নির্মল রাইয়ের উপর নজরদারি চালানো হচ্ছিল। পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের দুবাই হ্যান্ডলাররা সম্ভবত প্রশিক্ষণ দিয়েছিল ধৃত ব্যক্তিকে। তারপর ভারতীয় সেনাবাহিনীর তথ্য পাচারের জন্য তাকে নিয়োগ করে আইএসআই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেনার এক অফিসার জানান, ভারত-চীন সীমান্ত এলাকা ও সেখানে মোতায়েন সেনা ইউনিটগুলি সম্পর্কে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থার কাছে তথ্য পাচার করছিল রাই। কিবিথুতে সেনাবাহিনীর হাতে থাকা অস্ত্রশস্ত্র ও সেখানের পরিকাঠামো সম্পর্কেও তথ্য জানাচ্ছিল পাকিস্তানকে। ধৃত ব্যক্তির কাছ থেকে একটি স্মার্টফোন উদ্ধার করা হয়েছে। ফৌজদারি ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরকারি গোপনীয়তা আইনের ১২০বি ও তথ্য-প্রযুক্তি আইনের ৭২ ধারায় ধৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।