গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
রেশন গ্রাহকদের আধার সংযুক্তিকরণ এবং তা যাচাইয়ের কাজ খতিয়ে দেখতে দপ্তরের সিনিয়র আধিকারিকরা জেলা সফরে যাবেন বলে ওই চিঠিতে বলা হয়েছে। জেলা দপ্তরের আধিকারিকদের কাছ থেকে তাঁরা কাজের অগ্রগতি সংক্রান্ত রিপোর্ট নেবেন। কাজে খামতি হলে তার দায় কার, সেটাও চিহ্নিত করবেন তাঁরা। কত সংখ্যক আধার সংযুক্তিকরণ হচ্ছে, তা জেলার আধিকারিকদের প্রতিদিন রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে।
রাজ্যে এখন ভর্তুকিতে খাদ্যসামগ্রী পান এমন রেশন গ্রাহকের সংখ্যা প্রায় ৯ কোটি ১০ লক্ষ। দু’ দফায় বিশেষ শিবির হওয়ার পর এই সংখ্যা আরও কিছুটা বাড়তে পারে। ভর্তুকিতে খাদ্যশস্য পান, এমন গ্রাহকদের আধার নম্বর সংযুক্তিকরণের কাজ এখন রেশন দোকানের ই-পস মেশিনে হচ্ছে। দপ্তর সূত্রের খবর, এখন মূলত আধার নম্বর যুক্ত করা হচ্ছে। এরপর ই-পস মেশিনে গ্রাহকের আঙুলের ছাপের মাধ্যমে আধার নম্বর যাচাই করে খাদ্যশস্য দেওয়া হবে। সেই কাজ এখনও শুরু হয়নি। এখন মূলত মেশিনে কার্ড সোয়াইপ করা হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় সরকার আগেই জানিয়েছিল, ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সব রেশন গ্রাহকের আধার নম্বর সংযুক্ত করতে হবে। এই কাজ কতটা এগচ্ছে, তার উপর অনলাইনে নজর রাখছে কেন্দ্র।