পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কলকাতার তাপমাত্রা বুধবার ভোরে নেমে গিয়েছিল ১৮.১ ডিগ্রিতে। বৃহস্পতিবার ভোরে ১৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। তবে আগের দিনগুলিতে দিনের বেলার তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রির নীচে নামছিল না। বৃহস্পতিবার আবহাওয়া দপ্তরের দেওয়া নথি অনুযায়ী সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি কম। দিনের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমে এলে শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হবে বলে মনে করা হচ্ছে। পূর্বাভাস অনুযায়ী আজ সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে যথাক্রমে ২৯ এবং ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
জম্মু-কাশ্মীর এবং হিমাচল প্রদেশে ব্যাপক তুষারপাতের কারণে শীত-শীত ভাব স্পষ্ট হয়েছে সমগ্র পূর্ব ভারতে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে এই তুষারপাত আজও চলবে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। এর ফলে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে আসা বায়ুপ্রবাহে শীতলতা বাড়বে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে সকালের দিকে ভালো কুয়াশা হবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। তবে ১৫ ডিগ্রি বা তার কম তাপমাত্রা কয়েকদিন ধরে থাকলে কাগজেকলমে বলা যায় যে শীত এসেছে। কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকায় এমন পরিস্থিতি আসতে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত লেগে যেতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলা ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের গ্রামাঞ্চলে শীত পুরোপুরি এসে গিয়েছে। বর্ধমানের পানাগড়, পুরুলিয়ার ঝালদায় এখনই তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি বা তার নীচে থাকছে রাত ও ভোরের দিকে।