কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর একান্ত বৈঠকের বিষয়টি এদিন নিজেই মুর্শিদাবাদে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। উল্লেখ্য, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বরাবরই মমতার ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক রয়েছে। সেই পারস্পরিক হৃদ্যতা দুই দেশের মৈত্রীতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে এসেছে। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেই নয়, বিরোধী নেত্রী থাকার সময় থেকেই তাঁদের এই সখ্য বজায় ছিল। এদিন মমতা সর্কিট হাউসে সাংবাদিকদের বলেন, রাজ্যের মানুষ শেখ হাসিনাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে। দুই বাংলার সম্পর্ক আরও নিবিড় করাই আমাদের লক্ষ্য।
ঘটনাচক্রে কলকাতায় আসার পর থেকে তিন দফায় তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে মুজিবকন্যার। গোলাপি বলে ক্রিকেট ম্যাচের উদ্বোধনে প্রথম মুখোমুখি হবেন মমতা ও হাসিনা। এরপরেই সেখানে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানেও মমতা এবং হাসিনার একসঙ্গে থাকার কথা। মমতা জানিয়েছেন, বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার এক পাঁচতারা হোটেলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একান্তে মিলিত হবেন তিনি। সন্ধ্যা ছ’টায় এই বৈঠক হওয়ার কথা। শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন মমতা। এদিন দুপুরে সেই বিষয়ে ঢাকা থেকে বার্তা পাওয়ার পরেই মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাবিত বৈঠকের স্থান ও সময় সংবাদমাধ্যমকে জানান। বৈঠকের আলোচ্য কী, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলের কৌতূহল থাকলেও মমতা জানান, দুই দেশের সম্পর্কের উন্নয়নই তাঁদের অভিন্ন লক্ষ্য। তাঁর বিশ্বাস, এই বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী আরও জোরদার হবে। রাজনৈতিক মহলের মতে, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ভূমিকা মুখ্য হলেও বাংলাদেশের বিষয়ে এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর গুরুত্ব রয়েছে।