বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বছর পনেরোর ওই নাবালিকার মামার বাড়ি ইড়দা এলাকায়। মামারবাড়িতে আসা যাওয়ার সূত্রে বছর সতেরোর বিশ্বজিতের সঙ্গে তার প্রণয়ের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরবর্তী সময়ে আগ্রায় গিয়ে একটি বেসরকারি সংস্থায় কাজ নেয় বিশ্বজিৎ। সেখানে থাকাকালীনই সে মাসতিনেক আগে ওই নাবালিকাকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে অপহরণ করে নিয়ে কাঁথিতে পালিয়ে আসে বলে অভিযোগ। তারপর তাকে সে বিয়েও করে নেয়। এদিকে মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পর আগ্রার সংশ্লিষ্ট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নাবালিকার পরিবারের লোকজন। অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করা হয়। সোমবার আগ্রার পুলিসের একটি টিম কাঁথিতে আসে। মঙ্গলবার কাঁথি থানার সহযোগিতায় ইড়দার বাড়ি থেকে অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার এবং তার হেফাজত থেকে অপহৃতা নাবালিকাকে উদ্ধার করে আগ্রা পুলিস। বুধবার ধৃত কিশোর ও উদ্ধার হওয়া নাবালিকাকে কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়। বিচারকের নির্দেশে তাদের ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে আগ্রা ফিরে যায় সেখানকার পুলিস।