কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রশাসনিক অনুমতি না মেলায় আন্দোলনকারী শিক্ষকদের মামলায় একক বিচারপতির নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ওই অবস্থান-বিক্ষোভ চলছে। যে নির্দেশের বিরুদ্ধে দুই বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেছে রাজ্য সরকার। সোমবারের পর এদিনের শুনানিতে রাজ্য ফের জানায়, সেন্ট্রাল পার্কে এদিন থেকেই প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তরের পূর্ব নির্ধারিত একটি অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। কিন্তু, আন্দোলনকারীরা ওই পার্কের প্রবেশপথ প্রায় অবরুদ্ধ করে রেখেছেন। বিধানচন্দ্র রায়ের মূর্তির উল্টোদিকেও অবস্থানকারীরা ভিড় জমাচ্ছেন। যা আদালতের নির্দেশের পরিপন্থী। এমনকী যে ক’দিন আন্দোলন চলার কথা ছিল, সেই সময়সীমা পেরলেও আন্দোলন চলছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে মামলাকারীদের তরফে বলা হয়, পার্কের প্রবেশপথ যাতে অবরুদ্ধ না হয়, সেই ব্যাপারে আন্দোলনকারীরা যথেষ্ট সচেতন। দ্বিতীয়ত, স্মারকলিপি উপযুক্ত জায়গায় পেশ করার সুযোগ না মেলায় আন্দোলন চলছে। অন্যদিকে, তাঁদের উদ্যোগকে বানচাল করতে বাইরের লোক ঢোকানোর চেষ্টা চলছে। এমন অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বেঞ্চ বলেছে, পার্কের প্রবেশপথ যাতে উন্মুক্ত থাকে, তা পুলিসকে নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য তারা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ অবশ্যই করতে পারবে। কিন্তু, তা করতে হবে ‘সেন্সিটিভ’ মানসিকতা নিয়ে।