কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, মাত্রাতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়েছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। রবিবার রাতেই ‘ড্রাগ ওভারডোজ’-এর কথা ও ঘটনার বিবরণ ফুলবাগান থানায় জানিয়ে রাখে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পদস্থ সূত্র জানিয়েছে, হাসপাতালের নথিতে ‘এ ফিউ’ বা ‘কিছু’ ওষুধ, এছাড়া অন্য কোনও উল্লেখ নেই। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় ঘুমের ওষুধ খাওয়ায় অভিনেত্রীর প্রেসার ফল করা ও তীব্র আচ্ছন্নভাবের কথা জানিয়েছে সূত্রটি। ঠিক কী হয়েছিল অভিনেত্রীর? প্রশ্ন করা হলে ‘পারিবারিক অনুষ্ঠানে ব্যস্ত আছি’ বলে বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যান বাইপাস লাগোয়া হাসপাতালের সিইও রানা দাশগুপ্ত।
তবে সূত্রের খবর, অনকল মেডিসিন কনসালট্যান্ট ডাঃ সন্দীপ মণ্ডলের অধীনে রবিবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় অভিনেত্রীকে হাসপাতালের হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিটে ভর্তি করা হয়। প্রয়োজনীয় ফ্লুইড ও ওষুধপত্র দিয়ে চিকিৎসা চলে। সকালে ইকো হয়। বেলায় কেবিনে পাঠানো হয় তাঁকে। সন্ধ্যায় চিকিৎসকদের আর একপ্রস্থ রাউন্ডের পর সাড়ে সাতটা নাগাদ ছুটি দেওয়া হয় সাংসদকে।
রবিবার স্বামী নিখিল জৈনের জন্মদিন উপলক্ষে একটি পারিবারিক পার্টির আয়োজন করা হয়। এখন প্রশ্ন হল, পার্টির সময় কিছু হয়েছিল কি? হঠাৎ কেন অসুস্থ হয়ে পড়লেন তিনি? নুসরতের পরিবারের তরফে অভিষেক মজুমদার অবশ্য জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে জানিয়েছেন, সেরকম বড় বিষয় নয়। আমরাই ওঁকে জোর করে রবিবার হাসপাতালে এনেছিলাম। দীর্ঘদিনের হাঁপানির সমস্যা রয়েছে তাঁর। তবে এখন আর একেবারেই নেই। সম্পূর্ণ ঠিক হয়ে গিয়েছেন তিনি। হাসপাতালে দুপুরে মাছ-ডাল-ভাত খেয়েছেন। ইন্সিওরেন্স করা থাকলে ২৪ ঘণ্টা রাখতেই হয়। ওঁর ইন্সিওরেন্স করা আছে। সেই জিনিসগুলিই এখন দেখে নেওয়া হয়েছে। আমরা কাউকেই জানাইনি। হাসপাতালে বাড়ির লোকজনও কম ছিলেন। এদিন দুপুরে সংবাদমাধ্যম মারফত নিজের সুস্থতার কথাও জানান অভিনেত্রী। স্বামীও নুসরতের ক্রনিক হাঁপানির কথা বলেন।