কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
এদিকে, বন দপ্তরের দায়িত্ব দেওয়া হলেও মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় আগামী সোমবারের আগে সেই দায়িত্ব নিতে পারছেন না। কারণ, তিনি দলের সেনাপতি হয়ে কালিয়াগঞ্জ ও করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে প্রচার করতে ব্যস্ত। এ ব্যাপারে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দলের কাজ আগে। সেই কাজ করতেই কালিয়াগঞ্জে এসেছি। ফিরে গিয়ে আগামী সোমবার দপ্তরের দায়িত্ব গ্রহণ করব। মুখ্যমন্ত্রী যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তা পালন করব। তিনি বলেন, পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখার গুরুদায়িত্ব পালন করবে বন দপ্তর। বন্যপ্রাণ রক্ষা করার জন্য যা যা দরকার, তাই করা হবে। সেই সঙ্গে বন থেকে চোরাচালান বন্ধ করতে হবে। সবুজকে রক্ষা করতে হবে। সবুজ না থাকলে পৃথিবীও থাকবে না।
রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় যে অনগ্রসর শ্রেণী উন্নয়ন দপ্তরে ছিলেন, সেই দপ্তরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বিনয় বর্মনকে। তিনি এদিন কোচবিহারে ছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী এদিন সেখানেই দলীয় কর্মিসভা করেন ও মদনমোহন মন্দিরে যান। উল্লেখ্য, গত ২৩ মে লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর দেখা যায়, তাঁর জেলায় তৃণমূলের ফল খারাপ হয়েছে। এরপরই পদ খোওয়া যায় বিনয় বর্মণের। ছ’মাস পরে তিনি আবার মন্ত্রিত্বে ফিরলেন। একই অবস্থা শান্তিরাম মাহাতর। পুরুলিয়ায় লোকসভা ভোটে তৃণমূলের পরাজয়ের পর শান্তিরামবাবুর দপ্তর হাতছাড়া হয়। তিনি দপ্তরহীন হিসেবে ছ’মাস ছিলেন। ফের তাঁকে তাঁর পুরনো দপ্তরে ফিরিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লোকসভা ভোটের আগে পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন দপ্তরের দায়িত্বে ছিলেন। ফের তিনি ওই দপ্তরের দায়িত্ব পাওয়ায় খুশি শান্তিরাম মাহাত। তিনি পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ জঙ্গলমহলের সার্বিক উন্নয়নে জোর দেবেন বলে জানিয়েছেন।