পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এই সমস্যায় সবচেয়ে বেশি পড়েছেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকরা। শারীরিক অসুস্থতা বা অক্ষমতার কারণে এ নিয়ে নিয়মিত খবরাখবর নিতে পারছেন না। ফলে দীর্ঘদিন ধরে প্রাপ্য টাকা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা। তাই যে সব বিল শিক্ষা দপ্তরে আসছে, তা যাতে দ্রুততার সঙ্গে পরীক্ষা করে অনুমোদন দিয়ে দেওয়া হয়, তার আর্জি জানিয়েছে এই সমিতি। তাছাড়া এই প্রক্রিয়ায় গতি আনতে শিক্ষা দপ্তর যদি এই বিল সংক্রান্ত বিষয়টি অনলাইনে দেখার ব্যবস্থা করে, তাহলে এই বিলম্ব হবে না বলেই দাবি সংগঠনের। তাদের সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসু বলেন, সরকারি সুবিধা অনুযায়ী টাকা খরচ করেও তা ফেরত পেতে (রিইমবার্সমেন্ট) হন্যে হয়ে ঘুরতে হচ্ছে শিক্ষকদের। অনেকে মারাও গিয়েছেন। কিন্তু প্রাপ্য টাকা পাননি। তাই আগামীদিনে যাতে এই সমস্যা না হয়, তার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ করুক শিক্ষা দপ্তর। সেই আর্জি শিক্ষামন্ত্রীর কাছে করা হয়েছে। পাশাপাশি যে সব বিল এখনও আটকে রয়েছে, তা যাতে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হয়, সেই আবেদনও করা হয়েছে।