বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
মিছিলে নেতৃত্বে থাকা দলের দুই শীর্ষস্থানীয় নেতা মহম্মদ সেলিম ও সুজন চক্রবর্তীরা পরে বলেন, দু’পক্ষ যাতে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে অযোধ্যা বিতর্কের সমাধান করে, আমরা সেটাই বরাবর চেয়েছিলাম। তবে সেটা সম্ভব না হলে আদালতের রায় মেনে নেওয়ার পক্ষেই আমরা মত দিয়েছিলাম। তাই শীর্ষ আদালতের রায় আমরা মেনে নিচ্ছি। যদিও আমরা মনে করি, এই রায়ে ন্যায় হয়নি পুরোপুরি। তবে মন্দির-মসজিদের নাম করে যারা ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতি এতদিন করে গিয়েছে এবার তা বন্ধ হওয়া দরকার। কেন্দ্রের শাসক দলের তরফে এ রাজ্যে অন্তত সেই লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। একই সঙ্গে মোদি সরকারের উচিত মানুষের কাজ ও ভাতের দিকে নজর দেওয়া। কারণ, সরকারের কাজ শুধু মন্দির-মসজিদ তৈরি করা হতে পারে না। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের রায়কে মর্যাদা দিয়ে বাবরি মসজিদ ধ্বংসকাণ্ডে জড়িত অপরাধীদের বিরুদ্ধে দ্রুত সাজার ব্যবস্থা করাও মোদি সরকারের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে।