গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
বিজেপি সহ সমস্ত বিরোধী দল প্রতি কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার দাবি জানিয়েছে। ইতিমধ্যে করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্রে থানাপাড়া আইসি’র বিরুদ্ধে পক্ষপাতমূলক আচরণের অভিযোগ করে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিজেপি। তারা জানিয়ে দিয়েছে, রাজ্য পুলিসের উপর তাদের আস্থা নেই। তাই ওই তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রের ৮০১টি বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে বলে অনুমান করা যাচ্ছে। সোমবার ছিল উপনির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ইতিমধ্যে সব দলই প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
এই তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে দু’টিতে প্রবল রাজনৈতিক উত্তাপ রয়েছে। করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্রটি নিজেদের দখলে রাখা তৃণমূল সংসদ সদস্যা মহুয়া মৈত্রের কাছে প্রেস্টিজ ফাইট। তিনি এলাকায় চষে বেড়াচ্ছেন। তেমনই থেমে থাকতে রাজি নন বিজেপি প্রার্থী জয়প্রকাশ মজুমদারও। রাজ্যস্তরের ওই নেতা আসনটি ছিনিয়ে নিতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে কমিশনে নানা অভিযোগ আসতে শুরু করেছে। স্বাভাবিকভাবেই এই কেন্দ্রের উপরে কমিশনের কড়া নজর রয়েছে।
একইরকমভাবে বিশেষ নজর রয়েছে খড়গপুর সদর বিধানসভা কেন্দ্রে। সেখানকার বিধায়ক ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি লোকসভা ভোটে জিতে সংসদ সদস্য হয়েছেন। তাঁর আসন দলের দখলে রাখতে তিনি মরিয়া। খড়্গপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ সরকারকে প্রার্থী করে তৃণমূলও আসনটি ছিনিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর। ওই আসনের জন্য দলের তরফে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীকে। তিনি ইতিমধ্যে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারও শুরু করে দিয়েছেন। স্বাভাবিকভাবে ওই দু’টি বিধানসভা কেন্দ্রে টানটান উত্তেজনা রয়েছে। তুলনায় কম উত্তেজনা কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে। সেখানে কংগ্রেস বিধায়কের মৃত্যুতে উপনির্বাচন হচ্ছে।