পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অন্যদিকে, আগামী ১৮ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। তাই কোন কোন ইস্যুতে সংসদে মোদি সরকারকে চেপে ধরা হবে, কীভাবে চেপে ধরা হবে, তা নিয়ে কংগ্রেসের লোকসভার দলনেতা অধীরবাবুর সঙ্গে আলোচনার পাশাপাশি আগামী রবিবার ১০ নভেম্বর দলের সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকলেন সোনিয়া গান্ধী। দলীয় সূত্রে খবর, ওই বৈঠকে অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের আসন্ন রায় নিয়ে আলোচনা হবে। মামলা জমি কার তা নিয়ে হলেও বিজেপি বিষয়টিকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক করতে চাইছে বলেই অভিযোগ।
তাই রায়ের পর কংগ্রেস দলীয়ভাবে কী অবস্থান নেয়, তা নিয়েই রবিবার আলোচনা হবে বলে জানা গিয়েছে। রায় নিয়ে দল কী অবস্থান নেবে, তা নিয়ে চর্চা হবে। তবে রায় যাই হোক, তা কংগ্রেস মেনে নেবে বলেই প্রাথমিকভাবে ঠিক করেছে। একইসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর দলের কোনও নেতানেত্রীর মন্তব্য যাতে পৃথক না হয়, কোনও বক্তব্য যাতে কংগ্রেসকে অস্বস্তিতে না ফেলে, তা চাইছেন সোনিয়া গান্ধী। বিজেপি যাতে বিষয়টিকে নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ না পায়, তারও স্ট্র্যাটেজি তৈরি হবে ওয়ার্কিং কমিটিতে।
আজ সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর অধীরবাবু বলেন, সংসদীয় রাজনীতি নিয়েই কংগ্রেস সভানেত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে। একইসঙ্গে বিজেপির সমালোচনা করে কংগ্রেসের লোকসভার এই দলনেতা বলেন, অযোধ্যার রায় দেবে মহামান্য সুপ্রিম কোর্ট। তা সকলকেই মানতে হবে। আমরাও মানব। কিন্তু কেন্দ্র এবং উত্তরপ্রদেশ সরকার বিষয়টিকে স্পর্শকাতর করতে চাইছে অভিযোগ করে অধীররজ্ঞন চৌধুরি বলেন, নিরাপত্তার কড়াকড়ি করা হচ্ছে, পুলিস মোতায়েন করা হচ্ছে, মক ডিল চলছে, কেন্দ্র বাহিনী পাঠানোর মতো যুদ্ধ পরিস্থিতি কেন তৈরি করতে চাইছে? তবে কি মোদি সরকার আগাম জেনে গিয়েছে, রায় কী হবে? প্রশ্ন ছুঁড়লেন তিনি।