পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ
অন্যদিকে, রাজ্যপাল জগদীপ ধনকারের ভূয়সী প্রশংসা শোনা যায় এই বিজেপি নেতার মুখে। দিলীপবাবুর দাবি, রাজ্যপাল প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে বাবুল সুপ্রিয়কে ওই ভয়ানক পরিস্থিতি থেকে বাঁচিয়ে এনেছেন। গোটা ঘটনা নিয়ে যাদবপুরের উপাচার্য-সহ উপাচার্যকে কাঠগড়ায় তুলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তাঁর অভিযোগ, ওঁনারা অসুস্থতার ভান করে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে গেলেন। কিন্তু একজন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে রইলেন, তা নিয়ে কোনও হেলদোল নেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কিংবা রাজ্য প্রশাসনের। গোটা ঘটনার পিছনে বাম ও অতি-বামপন্থীদের পাশাপাশি তৃণমূলের প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। ছত্রিশগড়, মহারাষ্ট্র থেকে যেভাবে মাওবাদীদের শেষ করে দেওয়া হয়েছে, এখানেও একইভাবে অতি-বামেদের বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জানান তিনি। যাদবপুরের ছাত্রছাত্রীদের পাশে যে বা যাঁরা দাঁড়াচ্ছেন, তাঁদের দুর্বুদ্ধিজীবী হিসেবে উল্লেখ করেছেন বিজেপি সভাপতি। রাজ্যপালের গাড়ির উপর দাপাদাপি, লাথি মারার ঘটনারও তীব্র নিন্দা করে তিনি বলেন, গোটা দেশ দেখেছে আচার্যকে হেনস্তা করা হয়েছে। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর উপর আক্রমণ, মহিলা ডিজাইনার অগ্নিমিত্রা পলের শ্লীলতাহানি, রাজ্যপালের গাড়িতে চাপড় সহ একাধিক ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী নীরব কেন, প্রশ্ন তুলেছেন দিলীপবাবু।