গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
রাজ্যের ১২টি ছাত্র-যুব সংগঠন চাকরি সহ বিভিন্ন দাবিতে সিঙ্গুর থেকে নবান্ন পদযাত্রার আয়োজন করেছিল। বৃহস্পতিবার শুরু হয়ে পরের দিন নবান্ন অভিমুখে যাওয়ার সময় হাওড়া মল্লিক ফটকের কাছে তাদের বাধা দেয় পুলিস। সেই নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র তৈরি হয়। পুলিসের লাঠিতে বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারী আহত হয়। পুলিসকে আক্রমণের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় যুব কর্মীদের। তাদের জামিন মেলেনি। আজ, সোমবার ফের হাওড়া আদালতের সামনে জমায়েতের ডাক দিয়েছে বাম ছাত্র-যুবরা। এরই প্রেক্ষিতে এদিন রাজ্যপাল ধনকারের সঙ্গে দেখা করেন সংগঠনগুলির রাজ্য নেতৃত্ব। ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক সায়নদীপ মিত্র বলেন, আমরা মুখ্যমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি জমা দিতে চেয়েছিলাম। সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ সেই কর্মসূচিকে দমন করতে পুলিস পরিকল্পিতভাবে কাজ করেছে। নবান্ন অভিযানের পর স্বতঃস্ফূর্তভাবে গোটা রাজ্যে পুলিসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান বাম নেতা-কর্মীরা। সায়নদীপের দাবি, গত দু’দিনে ২৩ জন আন্দোলনকারীকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ধৃতদের হেফাজতের মেয়াদ সোমবার শেষ হচ্ছে। তাই সেদিন হাওড়া আদালত চত্বরে তাঁরা জমায়েত করবেন বলে জানিয়েছেন বাম যুব নেতা। সায়নদীপ জানান, সেদিন কীভাবে পুলিস বিনা প্ররোচনায় তাঁদের উপর হামলা চালিয়েছে, তা রাজ্যপাল ধৈর্য্য ধরে শুনেছেন। তাঁর দাবি, এই বিষয়ে খোঁজখবর নেবেন বলেও তাঁদের আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যপাল। বাম যুব নেতা জানান, তাঁরা ফের নবান্ন অভিযান করবেন।