বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
সবচেয়ে বড় কথা হল, তেজস ট্রেনের যাত্রী পিছু বিনামূল্যে ২৫ লক্ষ টাকার দুর্ঘটনাজনিত বিমা করে দেবে আইআরসিটিসি। এছাড়া রাজধানী ও শতাব্দী এক্সপ্রেসের থেকে কিছুটা বাড়তি গতিতে এই ট্রেন চলাচল করবে। ট্রেনের মধ্যে খাবারের পরিমাণ ও গুণগত মানও তুলনায় অনেক ভালো থাকবে বলে সংস্থার কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে। আপাতত লখনউ-দিল্লি ও আমেদাবাদ-মুম্বই রুটে প্রতিদিন মোট চারটি ট্রেন চলবে। আইআরসিটিসি সূত্রে বৃহস্পতিবার এ খবর জানা গিয়েছে।
তবে এই ট্রেনের টিকিট কোনও কাউন্টারে মিলবে না। জানা গিয়েছে, কেবলমাত্র সংস্থার ওয়েবসাইট বা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কাটা যাবে। পুরোপুরি শীততাপ নিয়ন্ত্রিত এই ট্রেনটি হবে চেয়ারকার বিশিষ্ট। টিকিটের দাম রাজধানী বা শতাব্দীর তুলনায় কিছুটা কম রাখারও চেষ্টা চালাচ্ছে সংস্থা। ৪ তারিখ লখনউ থেকে প্রথম তেজস ট্রেনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করার কথা রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের। তবে অনুষ্ঠানের মর্যাদা বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সেখানে হাজির করানো যায় কি না, তা নিয়ে দিল্লিতে একটি মহল থেকে তৎপরতা শুরু হয়েছে। কারণ, তেজস ট্রেন মোদি সরকারের একটি স্বপ্নের প্রকল্প বলেই চিহ্নিত।
এই প্রকল্প সফল হলে পরবর্তীতে রাজধানী ও শতাব্দী এক্সপ্রেস চালানোর ভারও রেলের থেকে আইআরসিটিসি’র হাতে চলে যেতে পারে বলে জানা গিয়েছে।