কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সেই দাবি শাসক দলের প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির তরফে শিক্ষামন্ত্রীকে দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি এখন বিবেচনা করা হচ্ছে। বিকাশ ভবন সূত্রে খবর, বেতন বৃদ্ধির জেরে সরকারের বিপুল অঙ্কের টাকা খরচ হবে। তার উপর এই ফিটমেন্ট বেনিফিট দেওয়া হলে, আরও কয়েক হাজার কোটি টাকা যুক্ত হবে। তাই সরকার এ নিয়ে কিছুটা ধীরে চলো নীতি নিয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, প্রশিক্ষত শিক্ষকদের গ্রেড পে ২৬০০ থেকে বাড়িয়ে ৩৬০০ টাকা করা হয়েছে। প্রশিক্ষণহীনদের ক্ষেত্রে তা ২৩০০ থেকে বাড়িয়ে ২৯০০ টাকা করা হয়েছে।
এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি অশোক রুদ্র বলেন, আর্থিক বোঝা চাপা সত্ত্বেও ঘোষণামতো বর্ধিত বেতন দেবে সরকার। দেরি হলেও বকেয়া টাকা সরকার মিটিয়ে দেবে। তবুও এই বর্ধিত বেতন যাতে দ্রুত দেওয়া শুরু করা হয়, সরকারের কাছে সেই আর্জি রাখছি। ওয়েস্ট বেঙ্গল প্রাইমারি ট্রেনড চিটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পিন্টু পাড়ুই কিছুদিন আগে বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠক করেন। তাঁর দাবি, ফিটমেন্ট বেনিফিট দিয়ে দেওয়া হবে বলে মন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন। তবে এই বেতন বৃদ্ধির দাবিতে রবিবার মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি অভিযান কর্মসূচি নেওয়া হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।