পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৮৬১ পুলিস আইনের দুই ধারা অনুযায়ী রাজ্য পুলিসে এসটিএফ তৈরি করা হল। যারা মূলত কাজ করবে জঙ্গি নাশকতামূলক কার্যকলাপ ঠেকাতে, জাল নোটের কারবার রুখতে, মাদক, বেআইনি অস্ত্র ও বিস্ফোরক, বাজার থেকে টাকা তোলা, জঙ্গি কার্যকলাপে আর্থিক সাহায্য, রাজ্যের বিরুদ্ধে কোনও অপরাধ সংগটিত করা প্রভৃতি বিষয়ে। এছাড়া রাজ্য সরকার বা পুলিস ডিরেক্টরেট কোনও কেসের তদন্ত করতে বললে এসটিএফ তাও করবে।
বছর পনেরো আগেই কলকাতা পুলিসের এসটিএফ তৈরি হয়। তারা ভালোই কাজ করছে বলে নবান্নের কর্তাদের অভিমত। মাওবাদী জঙ্গি দমনের জন্য ২০১০ সালের ২ মার্চ কাউন্টার ইন্সারজেন্সি ফোর্স তৈরি করেছিল স্বরাষ্ট্র দপ্তর। সেই ফোর্স জঙ্গলমহলে ভালোই কাজ করেছিল। সেই ফোর্সে ছিলেন অজয় নন্দ। তিনি প্রশংসার সঙ্গে কাজ করেছিলেন। এবার রাজ্য পুলিসের এসটিএফের আইজি করা হল অজয় নন্দকে। তিনি এর আগে ডিরেক্টর অব সিকিউরিটি ছিলেন। এছাড়াও দু’জন ডিআইজি থাকছেন। তার মধ্যে নিশাত পারভেজকে ডিআইজি পদে পোস্টিং দেওয়া হয়েছে।
চারজন এসপি পদমর্যাদার অফিসার থাকবেন। তাঁরা হলেন, এসপি এসটিএফ (টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স), এসপি এসটিএফ (সদর), এসপি এসটিএফ (উত্তরবঙ্গ), এসপি এসটিএফ (অপারেশন)। ৩৪ জন ডিএসপি থাকবেন। ২৫ জন ইন্সপেক্টর এবং ৫০ জন করে সাব ইন্সপেক্টর ও অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর থাকবেন। ১৫০ জন কনস্টেবল, চালক ৩০ জন, টেলিকম অপারেশনের একজন ইন্সপেক্টর, একজন টেকনিক্যাল ইন্সপেক্টর, টেলিকম সুপার ভাইজার চারজন, ১২ জন ওয়্যারলেস অপারেটর, সফটওয়্যার ডেভেলপার সহ ২২টি টেকনিক্যাল পদ সৃষ্টি করা হল। ৩৮৪টি পদের মধ্যে চুক্তিভিত্তিক পদ হল ২২টি। বাকি ৩৬২টি স্থায়ী পদ।