দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালে খাগড়াগড় বিস্ফোরণ কাণ্ডের পর রাজ্যজুড়ে ওই ঘটনা নিয়ে ব্যাপক শোরগোল হয়। মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। ওই ঘটনায় বিভিন্ন সময় একে একে গ্রেপ্তার হয় অভিযুক্তরা। তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সহ ইউএপিএ আইনে মামলাও দায়ের করা হয়। কারও কারও বিরুদ্ধে ওই অভিযোগ ছাড়াও বেআইনি অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলা দায়ের করা হয়। মামলার তদন্ত করতে গিয়ে জঙ্গি যোগসাজসেরও অভিযোগ পায় এনআইএ। ওই ঘটনায় বেশ কয়েকজন মারা গিয়েছিলেন। জখম হন আরও কয়েকজন। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয় অস্ত্রশস্ত্র সহ নানা জিনিসপত্র। ওই ঘটনার পর তদন্ত শেষ করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট পেশ করা হয়। চার্জ গঠন শেষ করে শুরু হয় মামলার সাক্ষ্যদানপর্ব। কয়েকজন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষ হওয়ার পর ফের দু’ একজন অভিযুক্ত ধরা পড়ায় ফের নতুন করে সাক্ষ্য শুরু করতে হয় আদালতে। ফলে বার বার এই মামলার বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হতে থাকে। এনিয়ে অভিযুক্তরাও মাঝে মধ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করে। এসবের মধ্যেই চলছিল বিচার। তারই মধ্যে এদিন হঠাৎ করে ১৯ জন অভিযুক্ত খোদ বিচারকের কাছে এই আবেদন করায় অনেক আইনজীবীই কিছুটা হকচকিয়ে যান। আইনজীবীদের একাংশের বক্তব্য, মামলার সাক্ষ্য চলাকালে এত অভিযুক্তের একত্রে কোর্টের কাছে দোষ স্বীকার করাটা এক কথায় বেনজির ঘটনা।