দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
বুধবার রাতে দিল্লিতে তাঁর বাসভবন থেকে যেভাবে চিদম্বরমকে সিবিআই গ্রেপ্তার করেছে, তাতে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। কেন্দ্রের সরকার তথা বিজেপির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে কংগ্রেস। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেনবাবু বলেন, এফআইআর বা চার্জশিটে নাম না থাকা সত্ত্বেও একজন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে যেভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা শুধু অনৈতিক নয়, অসাংবিধানিকও বটে। সিবিআই, ইডি এবং আয়কর দপ্তরের মতো স্বাধীন প্রতিষ্ঠানকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করার ঘৃণ্য খেলায় মেতে উঠেছে বিজেপি, দাবি সোমেনবাবুর। বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান বলেন, সারদা, রোজভ্যালি বা নারদ কেলেঙ্কারিতে তৃণমূলের অভিযুক্তদের বিজেপি নিজেদের দলে নিচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি। অথচ কংগ্রেসকে আক্রমণ করতে হবে বলেই চিদম্বরমকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। কংগ্রেসের সংসদীয় নেতা তথা প্রাক্তন প্রদেশ সভাপতি অধীর চৌধুরীর মতে, যেহেতু চিদম্বরম সংসদে দাঁড়িয়ে বিজেপির মুখোশ খুলে দিচ্ছেন, তাই তাঁকে গ্রেপ্তার করে মুখ বন্ধ করাই বিজেপির লক্ষ্য। এদিন উত্তর, দক্ষিণ ও মধ্য কলকাতায় যুব কংগ্রেস, ছাত্র পরিষদ ও সেবাদল পথে নেমেছিল। একাধিক জায়গায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের কুশপুতুল পোড়ান কংগ্রেস কর্মীরা।