কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত ১৮ তারিখ কেন্দ্রীয় তথ্য-সম্প্রচার মন্ত্রকের অধীনস্থ পিআইবির তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় নেতাজির মৃত্যুদিবস হিসেবে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়ে বিবৃতি দেওয়া হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপি ও কংগ্রেসের কয়েকজন জাতীয় নেতাও সোশ্যাল মিডিয়ায় বরেণ্য এই স্বাধীনতা সংগ্রামীকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বার্তা দেন। মমতা অবশ্য সেই বিতর্কে না গিয়ে নেতাজির অন্তর্ধান রহস্য উদঘাটনের দাবিতে সরব হয়ে মোদি সরকারের উপর চাপ তৈরি করেন। সুভাষচন্দ্রের পরিবারের তরফে তাঁর সম্পর্কে নাতি চন্দ্রকুমার বসুও কেন্দ্রের এহেন পদক্ষেপের তীব্র প্রতিবাদ করে অবিলম্বে এই রহস্য উন্মোচনে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি (সিট) গঠনের জন্য ফের প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি করেন। তবে কেবল মৃত্যুদিবস বিতর্কই নয়, আটের দশকে আবিভূর্ত ফৈজাবাদের বিতর্কিত সাধু গুমনামি বাবাকে নেতাজি বলে প্রতিপন্ন করার বিষয়ে সম্প্রতি কিছু মহলে যে উদ্যোগ শুরু হয়েছে, ফরওয়ার্ড ব্লক তারও প্রতিবাদ জানিয়েছে এদিনের কর্মসূচির মাধ্যমে।