পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অন্যদিকে, অভিযুক্ত লালু আলমের আইনজীবী পরেশ মাইতি বলেন, প্রতিটি শুনানিতে আমার মক্কেল আসছেন আর ফিরে যাচ্ছেন। কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। তাই বিষয়টি আমরা আদালতের উপরেই ছেড়ে দিচ্ছি। আদালত যা রায় দেবে, আমরা তা মাথা পেতে নেব। প্রসঙ্গত, এই মামলায় মোট ১২ জন অভিযুক্তের মধ্যে বর্তমানে লালু আলমই একমাত্র অভিযুক্ত হিসেবে আছে। এই মামলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাক্ষ্য শেষ হলেও তার জেরা পর্ব অসমাপ্ত রয়েছে। এদিন সরকারপক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে, বহু সাক্ষী মারা যাওয়াতে সাক্ষ্যপর্ব বন্ধ করে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক।
এ ব্যাপারে এদিন আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক সাংবাদিকদের বলেন, ৯০ সালের ওই ঘটনায় লালু আলম সহ ১২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯৪ সালে আলিপুর কোর্টে প্রথম সাক্ষী দিতে গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তাঁর বক্তব্য নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরিকাঠামোর অভাবে তা নেওয়া যায়নি। এই কেসে মূল প্রত্যক্ষদর্শীরা মারা গিয়েছেন। এবার হিসেবে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩১৩ ধারায় আসামির বক্তব্য শুনে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন বিচারক।