পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, সিঙ্গুরে শিল্প স্থাপনের দাবি নিয়ে নতুন করে শোরগোল তোলার এই পথ নেওয়ার পিছনে বাম শিবির অস্ত্র করেছে গত অধিবেশনে স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দেওয়া বক্তব্যকে। বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তীর করা একটি প্রশ্নের জবাবে মুখ্যমন্ত্রী সেই সময় সিঙ্গুরের সংশ্লিষ্ট জমিতে বর্তমানে কৃষি উৎপাদনের বিস্তারিত পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। তাতে ওই জমিতে কৃষি উৎপাদন গত কয়েক বছরে ক্রমশ কমেছে বলেই ধরা পড়ে। এই তথ্যকেই হাতিয়ার করেছেন সুজনবাবুরা। বিধানসভায় সেদিনের মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের নথিও সেজন্য আগে থেকেই সংগ্রহ করে রেখেছিলেন তাঁরা। সেই তথ্যকে সামনে রেখেই এবার তাঁরা বিধানসভার কার্যক্রমের ১৮৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী বেসরকারি প্রস্তাব এনে ওই জমিতে নতুন করে শিল্প গড়ার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের উপর চাপ তৈরির কৌশল নিচ্ছেন। প্রস্তাবের খসড়া এদিন তৈরি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ নিয়ে বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান সহ কংগ্রেস পরিষদীয় দলের সিনিয়র কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে আলোচনার পর তা যৌথভাবে জমা দেওয়ার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন সুজনবাবুরা। উল্লেখ্য, সিপিএম সিঙ্গুর ইস্যুতে শাসক দলকে চাপে রাখতে নানা পথ গ্রহণের পরিকল্পনা করেছে। এর মধ্যে দলের যুব সংগঠন ডিওয়াইএফআই-এর নেতা-কর্মীদের আগামী ২৩ থেকে ২৫ তারিখ সেখানকার কৃষক পরিবারগুলির বাড়িতে রাত কাটিয়ে বেকার ছেলেমেয়েদের দুর্দশার কাহিনী শোনার পরামর্শ দিয়েছে পার্টি নেতৃত্ব।