পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিজেপির রাজ্য সভাপতি ও সংসদ সদস্য দিলীপবাবু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী যা বলছেন, তা কখনও করে দেখাননি। বরং উল্টো পথে হেঁটেছেন। কাজ না করে শুধু আন্দোলন করে এসেছেন। সব কিছুর মধ্যে রাজনীতি টেনে নিয়ে এসে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজ আটকে দিয়েছেন। তাতে এ রাজ্যের হাজার হাজার মানুষ সেই সব প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। যদিও রাজ্যের উন্নয়নের কথা ভাবতেন তাহলে পশ্চিমবঙ্গ এতটা পিছিয়ে যেত না। দিলীপবাবুর কথায়, মুখ্যমন্ত্রীর এতদিনে সুবুদ্ধি উদয় হয়েছে। যদি সত্যি উনি তাঁর কথা রাখেন তাহলে এবার এ রাজ্যের উন্নতি হবে।
শোভনবাবুর পর বিজেপিতে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে কে কে আসছেন এ নিয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল দলের রাজ্য সভাপতির কাছে। তিনি বলেন, অনেকের নামের তালিকা রয়েছে। যতক্ষণ যোগ না দিচ্ছে, কারও নাম বলা যাচ্ছে না। রায়দিঘি বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক দেবশ্রী রায় কি যোগাযোগ করেছিলেন— এই প্রশ্নে দিলীপবাবু বলেন, এখনও আমার সঙ্গে উনি কোনও কথা বলেননি। তিনি বলেন, সামনে আমাদের বুথ, মণ্ডল জেলা কমিটির নির্বাচন। তার আগে সদস্য সংগ্রহ হয়েছে। কোথায় সেই কাজ কেমন হয়েছে, বিস্তারকরা সব জায়গাতে পৌঁছতে পেরেছে কি না সব বিষয় নিয়ে পর্যালোচনার জন্য এদিন মথুরাপুর ও ডায়মন্ডহারবার দু’টি লোকসভা কেন্দ্র ধরে যথাক্রমে কুলপি ও বিষ্ণুপুরে দলের লোকজনের সঙ্গে ঘরোয়া বৈঠক হয়েছে। কাজ ভাল হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
তিনি জানান, আগামী ১০ সেপ্টেম্বর থেকে বুথ কমিটির নির্বাচন শুরু হবে। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন জায়গাতে শাসকদলের কাটমানি নিয়ে বিজেপি কর্মীরা প্রতিবাদ জানালেই তাঁদের মিথ্যা কেসে জেলে পুরে দেওয়া হচ্ছে। এজন্য কয়েকশো কর্মী এখন জেলে। তাঁর কথায়, এভাবে কেস দিয়ে বিজেপিকে আটকানো যাবে না। রাজনৈতিকভাবে এর জবাব সঠিক সময়ে তৃণমূল পেয়ে যাবে বলে জানান তিনি।