পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এদিন পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, এরাজ্যে ২০১৪-১৫ সালে ৯৯৩টি, ২০১৫-১৬ সালে ৮২৫টি, ২০১৬-১৭ সালে ১৪৫৭টি, ২০১৭-১৮ সালে ৭৫৬টি, ২০১৮-১৯ সালে ৫৩৭টি এবং ২০১৯-২০ সালে ৩৮৫টি ভিন্ন জাতের মধ্যে বিয়ে হয়েছে। কিন্তু সেগুলির একটিতেও কোনও সমস্যা হয়েছে বলে আমি অন্তত শুনিনি। তবে তিনি নবান্ন প্রশাসনের কাছে আবেদন করেন, এরাজ্যে ভিন্ন জাতপাতের বিয়েতে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয় সরকারের তরফে। সেই অর্থের পরিমাণ বাড়িয়ে ১ লক্ষ করা হলে ওই দম্পতিদের পক্ষেও সুবিধা হবে।
সোমবার দিল্লিতে সঙ্ঘ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত বলেছিলেন, বিজেপি, ভারত সরকার ও সঙ্ঘ আলাদা। ভাগবতের মতের সঙ্গে তারা একমত না-ও হতে পারেন। তাদের পাপ ও পুণ্যের দায়িত্ব তাদেরই। সঙ্ঘ বাঁচাতে আসবে না। এরপরই সংরক্ষণের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, একবার এ প্রসঙ্গে বলেছিলাম, হইচই হয়েছে। কী এসে গিয়েছে তাতে? আমরা জনপ্রিয়তা চাই না। সংরক্ষণ নিয়ে কেউ জানতে চেয়েছেন বলে বলছি। সংরক্ষণের পক্ষের এবং বিপক্ষের লোকেরা সম্প্রীতির পরিবেশে আলোচনা করলেই এক মিনিটে সুরাহা হবে। কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সংরক্ষণ নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকার যা যা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা যথেষ্ট। এব্যাপারে কংগ্রেস হয়তো রাজনীতি করছে। কিন্তু আমার মনে হয়, মোহন ভাগবত নিজের মনোভাব ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণ। তিনি যেখানে যতটুকু সংরক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে, তা দায়িত্ব সহকারে করেছেন।
অবশ্য এই বক্তব্যের পাশাপাশি দেশের কিছু অংশে গোরু পাচারকারী সন্দেহে গণপিটুনিতে মারধর বা অন্য কোনও কারণে গণধোলাই দিয়ে মেরে ফেলার ঘটনাতে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি স্বীকার করেন, কেন্দ্রের এব্যাপারে আরও কড়া আইন আনা উচিত। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি দেখছেন। তিনি উপযুক্ত ব্যবস্থাও নিচ্ছেন। তবে সবক’টি রাজ্যের প্রশাসনকে এক্ষেত্রে কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে।