বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
যদিও পুরমন্ত্রীর অনুমোদন ক্রমে যুগ্ম সচিবের স্বাক্ষরিত সাম্প্রতিক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এই পরিকল্পনা কার্যকর না হওয়ায় সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে রাজ্য পরিষেবাগত আধুনিকীকরণের ক্রমতালিকায় পিছিয়ে পড়ছে। একইভাবে রাজ্যের ই-গর্ভন্যান্স পরিকল্পনা ব্যাহত হচ্ছে। হুগলির চন্দননগর পুরসভার প্রশাসক স্বপন কুমার কুণ্ডু বলেন, আমরা চিঠি পেয়েছি। আমাদের কাজ আগেই অনেকটা এগিয়ে গিয়েছিল। ১ সেপ্টেম্বর থেকেই পরিষেবা চালু করা হবে। রাজ্য পুর দপ্তরের এক কর্তা বলেন, ২০১৭ সালের জুলাই মাসে এনিয়ে প্রথম নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছিল। তারপরে আমরা প্রশিক্ষণ এবং সফটওয়্যার দিয়ে সাহায্যও করেছি। কিন্তু পাঁচ পুরনিগমই পরিষেবা চালু করেনি। এটা নেহাতই উদ্যোগের অভাব বলে আমরা মনে করি না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সংস্থাগুলিতে একটি কায়েমি স্বার্থ বাসা বেঁধে আছে। তার জন্যেই এই অবস্থা।
গত ৩০ জুলাই পুর দপ্তরের তরফে শিলিগুড়ি, চন্দননগর, বিধাননগর, দুর্গাপুর ও আসানসোল পুর নিগমকে চিঠি পাঠানো হয়। সেই চিঠিতে সাইট ও বিল্ডিং প্ল্যানের সঙ্গে জল সরবরাহ পরিষেবা সহ একাধিক পরিষেবার অনুমোদন অনলাইনে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিতে ‘টপ মোস্ট প্রায়োরিটি’, ‘মাস্ট বি মেড ফাংশানাল’ সহ একাধিক শব্দবন্ধকে আন্ডারলাইন করা হয়েছে। নির্দেশিকাও এও বলা হয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের ক্ষেত্রে গোটা বিষয়টি মিউনিসিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডাইরেক্টরেটের পরিকল্পনা বিভাগের সুপারেনটেন্ডিং ইঞ্জিনিয়ার (সাউথ) দেখাশোনা করবেন। একইভাবে উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে তা সুপারেনটেন্ডিং ইঞ্জিনিয়ার (নর্থ) দেখবেন। প্রকল্পের নোডাল অফিসার হিসেবে মিউনিসিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডাইরেক্টরেটের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। নির্দেশিকার শেষ অংশে ফের চূড়ান্ত সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে।