বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জেলায় জেলায় সরকারি প্রকল্পে নেওয়া কাটমানি ফেরত দিতে শুরু করেছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। কাটমানি নেওয়া অপরাধ। তা ফেরত দিলেই হবে না। মুখ্যমন্ত্রীর উচিত অবিলম্বে আইন মেনে তাদের গ্রেপ্তার করা। গোটা রাজ্যে প্রায় সত্তরটি কংগ্রেসের কার্যালয় বর্তমানে তৃণমূল দখল করে রেখেছে। এই অভিযোগ জানিয়ে সম্প্রতি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। এদিন সোমেনবাবু বলেন, বাংলার মানুষের কাছে তৃণমূলের পক্ষ থেকে প্রচার চলছে ‘দিদিকে বলো’। সেটা তৃণমূলের দলীয় বিষয়। কিন্তু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁরাও ন্যায়বিচারের প্রত্যাশী। তাঁর দাবি, কিছুদিন আগে মুখ্যমন্ত্রী এক জেলায় গিয়ে তাঁদের যেসব অফিস বিজেপি দখল করে রেখেছিল, তা পুলিস প্রশাসনের মদতে মুক্ত করেন। অথচ কংগ্রেসের যেসব অফিস তৃণমূল দখল করেছে, তা নিয়ে পুলিসে অভিযোগ জানিয়ে কোনও কাজ হয়নি। সোমেনবাবু জানান, চিঠিতে রাজ্যের জেলা ও পুরসভা ভিত্তিক বিস্তারিত ঠিকানা সহ দখল হওয়া কংগ্রেস অফিসের তালিকা দেওয়া হয়েছে। কবে থেকে ওই অফিস দখল হয়েছে, তাও জানানো হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই তালিকা তুলে দিয়ে দিদির কাছে প্রতিকার চাওয়া হবে। কাটমানি নেওয়া তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে কেন আইনি পদক্ষেপ করা হবে না, তা নিয়েও দিদিকে বলছি সরব হবে বলে জানিয়েছেন সোমেনবাবু। রাজ্য কংগ্রেসের মিডিয়া সেলের প্রধান অমিতাভ চক্রবর্তী জানান, প্রাথমিকভাবে মোট সাত দফা দাবি নিয়ে ‘দিদিকে বলছি’ শুরু হলেও আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয় নিয়েও কংগ্রেস কর্মীরা প্রশ্ন করবেন এই ডিজিটাল প্ল্যাটর্ফমে।