কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
ডব্লুবিসিএস মহলের একাংশের দাবি, গত তিন বছর ধরে অ্যাসোসিয়েশন কার্যত পঙ্গু হয়ে রয়েছে। শুধু তাই নয়, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের পদটি যখন থেকে নবান্নের ১৪ তলায় উঠে গিয়েছে, তবে থেকেই অবক্ষয়ের শুরু। ফলশ্রুতিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করে সন্দেশখালির বিডিও কৌশিক ভট্টাচার্যকে বেধড়ক মার খেতে হয়েছে। একইভাবে ডানকুনি পুরসভার এগজিকিউটিভ অফিসার রেজওয়ান ওয়াহাবকে অশালীন ও অকথ্য ভাষায় গালগাল করেছেন নদীয়ার জেলাশাসক। কোনও ক্ষেত্রেই সরকারি তরফে দৃঢ পদক্ষেপ করা হয়নি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মরত এবং প্রাক্তন আমলাদের কথায়, বাম আমলে সংগঠন অনেক বেশি সক্রিয় ছিল। এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া হতো। কিন্তু বর্তমান কমিটি কার্যত সরকারের কাছে বিকিয়ে গিয়েছে। তাই এহেন ঘটনাকে তুচ্ছ বলে মনে করা হচ্ছে। আমলাদের ওই অংশ আরও বলেন, জুনিয়র চিকিৎসকরা নিরাপত্তার দাবিতে রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে কার্যত কোমায় পাঠিয়ে দিয়েছিল। এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে আগামীদিনে ডব্লুবিসিএস অফিসারদেরও নিজেদের সুরক্ষার জন্য পৃথক ভাবনা ভাবতে হবে।