বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সম্প্রতি বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য একটি টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, আরএসএসের লোকজনের হাতে আক্রান্ত মানুষকে বাঁচাতে তিনি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের মতো তৃণমূল নেতা তথা খাদ্যমন্ত্রীর পাশে গিয়েও দাঁড়াতে পারেন। কারণ, রাজনীতি ও অস্পৃশ্যতার অবস্থান সম্পূর্ণ ভিন্ন। তাঁর ওই বক্তব্য ঘিরে দলের ভিতরে ও বাইরে তুমুল শোরগোল পড়ে। পক্ষে-বিপক্ষে অনেকে মত দেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু নেতৃত্ব এখনও মনে করে, বিজেপি বা তৃণমূলের মতো দল কেউ কারও পরিপূরক নয়। কারণ, এই দুই দলই গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে বিপজ্জনক। আর সেকথাই এদিন রাজ্য কমিটির সভায় সাফ বুঝিয়ে দিলেন সূর্যবাবু। তিনি বলেন, কংগ্রেস-বিজেপি সমদূরত্বের লাইন সংক্রান্ত বিতর্ক এখন ক্লোজড চ্যাপ্টার। অনেক বিষয়ে মতপার্থক্য থাকলেও বিজেপি’র মোকাবিলায় কংগ্রেসের মতো ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক শক্তির সঙ্গে আমরা যৌথ কর্মসূচি নিতেই পারি। দলের কেন্দ্রীয় কমিটি এই লাইনে সিলমোহর দিয়েছে। একইভাবে কেউ কেউ মনে করছেন, বিজেপির মোকাবিলায় তৃণমূলের সঙ্গে থাকা ভালো। আবার তার উল্টোটাও অনেকে ভাবতে পারেন। দল আগেই সিদ্ধান্ত করেছে, এই দুই দলই হল একই মুদ্রার দুই পিঠ। তাই এদের কারও সঙ্গে থাকার প্রশ্ন ওঠে না।