বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
হাজিরা দেওয়া নিয়ে সিবিআইয়ের নোটিসকে চ্যালেঞ্জ করে ওই পুলিস কর্তা যে মামলা করেছেন, এদিন তাতে চিটফান্ড কেলেঙ্কারির তদন্তে সিবিআই ও অন্যান্য কেন্দ্রীয় সংস্থার ব্যর্থতার প্রসঙ্গই আলোচিত হয়েছে আদালতে। রাজীব কুমারের তরফে বলা হয়, এত বছর পেরিয়ে গেলেও সিবিআই এখনও পর্যন্ত কোনও মামলাকেই চার্জ গঠনের পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারেনি। ২০১৪ সালের ৪ জুন আদালত তাদের হাতে এই তদন্তভার তুলে দিয়েছিল। অন্যদিকে, তারা শেষ অতিরিক্ত চার্জশিট দাখিল করেছে ২০১৯ সালের ১১ জানুয়ারি। এর থেকেই বোঝা যায়, তদন্ত কোন গতিতে এবং কীভাবে চলছে।
আবেদনকারীর আইনজীবী মিলন মুখোপাধ্যায় আদালতকে জানান, ২০১৪ সালের ১৬ মে রাজ্য সরকার গঠিত সিটের (বিশেষ তদন্তকারী দল) তরফে সংগৃহীত সব তথ্যই সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, তারপর থেকে তাদের তদন্ত সেই একই জায়গায় রয়ে গিয়েছে।
সৌমিত্র খাঁকে জামিন: আরও দু’টি ফৌজদারি অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় বৃহস্পতিবার বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁকে আগাম জামিন দিল বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরই এই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মামলা দু’টি দায়ের হয় বলে সওয়ালে জানানো হয়। যার একটি ধর্ষণ, অন্যটি কাঠের টেন্ডার পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ।