গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তাঁকে পাঠানো সিবিআই নোটিসের যৌক্তিকতা ও বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করেছেন ওই পুলিসকর্তা। বেশ কয়েকবার মামলার শুনানির তারিখ বদল হওয়ার পর বুধবার তা শুরু হয়। আইনজীবী মিলন মুখোপাধ্যায় হাইকোর্টকে জানান, চিটফান্ড কেলেঙ্কারির তদন্ত সূত্রে সংগৃহীত যাবতীয় তথ্য সিবিআইকে ২০১৪ সালেই হস্তান্তর করা হয়েছে। সেই তদন্তকারী দল বা সিট-এর (স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম) সদস্য ছিলেন অন্তত ১২১ জন। তাঁদের মধ্যে বাছাই করা কয়েকজনকে সিবিআই ডেকে পাঠাচ্ছে।
চার্জশিট পেশ হওয়ার পর সিবিআই আরও ছ’টি অতিরিক্ত চার্জশিট নিম্ন আদালতে পেশ করেছে। কিন্তু, গায়েব হওয়া হাজার হাজার কোটি টাকার হদিশ এখনও মেলেনি। ওই আর্থিক কেলেঙ্কারিতে সেবি, ইডি, আরবিআই ও আইটি আইন লঙ্ঘিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। কিন্তু, গত পাঁচ বছরে সেই প্রসঙ্গে কী করা হয়েছে, তাও অজানা। এদিন প্রায় এক ঘণ্টা শুনানি হয়। বুধবারও তা চলবে।