বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
অভিযুক্ত ব্যক্তি আদতে বীরভূমের বাসিন্দা। পরবর্তীকালে ছিলেন পশ্চিম দিনাজপুরে। কিন্তু, বর্তমানে বিরাটির মহাজাতি কলোনির ইন্দিরানগরে থেকে এই ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন বলে আদালতকে জানান সরকারি আইনজীবী অরুণ মাইতি। মামলার বয়ান অনুযায়ী, এয়ারপোর্ট থানায় বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ দায়ের হয়। তারই তদন্ত সূত্রে কল্লোল মিত্র, মহম্মদ আমজাদ সহ তিনজন ও দুই রোহিঙ্গা তরুণীকে ধরা হয়। দেখা যায়, ওই দুই মহিলার জন্য ইতিমধ্যে অভিযুক্তরা ভারতীয় নাগরিকত্বের নথি তৈরি করার পর পাসপোর্টও বানিয়ে ফেলেছে। যাবতীয় নথি ফরেনসিক পরীক্ষা ছাড়াও নয়াদিল্লির বিদেশ দপ্তরে পাঠানো হয়। সব রিপোর্টেই জানানো হয়, প্রতিটি নথিই জাল। এই প্রেক্ষাপটে ওই মহিলাদের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগ দায়ের হয়। অন্যদিকে, এই চক্রের সকলের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ছাড়াও অন্যান্য ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের হয়। শুনানিতে জানানো হয়, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে ইতিমধ্যে চার্জশিট দাখিল হয়েছে। কিন্তু, এই চক্রে আরও অপরাধী থাকতে পারে। আবেদনকারী ছাড়া পেলে তাদের নাগাল পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।